ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
(১)
আল্লাহ তা'আলা বলেন,
سَنُرِيهِمْ آيَاتِنَا فِي الْآفَاقِ وَفِي أَنفُسِهِمْ حَتَّىٰ يَتَبَيَّنَ لَهُمْ أَنَّهُ الْحَقُّ ۗ أَوَلَمْ يَكْفِ بِرَبِّكَ أَنَّهُ عَلَىٰ كُلِّ شَيْءٍ شَهِيدٌ
এখন আমি তাদেরকে আমার নিদর্শনাবলী প্রদর্শন করাব পৃথিবীর দিগন্তে এবং তাদের নিজেদের মধ্যে; ফলে তাদের কাছে ফুটে উঠবে যে, এ কোরআন সত্য। আপনার পালনকর্তা সর্ববিষয়ে সাক্ষ্যদাতা, এটা কি যথেষ্ট নয়?(সূরা হা-মীম-৫৩)
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
মহাকাশ নিয়ে গবেষণা নিষিদ্ধ নয়। এতেকরে বাস্তব ও সত্য যে বিজ্ঞান প্রস্ফুটিত হবে, তা কুরআনের সহায়ক ও সত্যতার উপর প্রমাণ বহন করবে।
(২)
চোখের যিনার গোনাহ হবে।তবে ইবাদত কবুল না হওয়ার কোনো বিষয় এখানে নেই।
(৩)
না, ঈমানে কোনো সমস্যা হবে না।তবে আপনার উচিৎ ছিল যে, আপনি সেই গ্রুপে থাকবেন।
(৪)
উম্মতের অন্তর্ভুক্ত তো থাকবে।তবে হাদীসে উম্মত নয় বলে ধমক দেয়া হয়েছে।তাওবাহ করে নিলে আল্লাহ ক্ষমা করে দিবেন।
(৫)
নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া-সাল্লাম' উম্মতের সবার জন্যই সুপারিশ করবেন।তবে কারো আগে করবেন আবার কারো জন্য শেষে করবেন।
(৬)
তাফসীরে জ্বালালাইনে ২৮৫ নং আয়াতের ব্যখ্যায় বলা হয়েছে,
(لَا نُفَرِّق بَيْن أَحَد مِنْ رُسُله} فَنُؤْمِن بِبَعْضٍ وَنَكْفُر بِبَعْضٍ كَمَا فَعَلَ الْيَهُود وَالنَّصَارَى
আমরা আপনার রাসূলগণের মধ্যে কোনো প্রকার পৃথকতা করবো না,এভাবে যে, কারো উপর ঈমান নিয়ে আসবো,এবং কারো উপর ঈমান আনবো না।যেমনটা ইহুদি ও খৃষ্টানগণ করে থাকেন।
(৭)
সাদাস্রাবের সন্দেহের দরুণ কাপড় নাপাক হবে না। তবে সাদাস্রাব সম্পর্কে পূর্ণ ইয়াকিন বিশ্বাস হলে, কাপড়কে ধৌত করতে হবে।
(৮)
সাদাস্রাব নাপাক।কাপড়ে বা শরীরে এক দিরহামের বেশী লাগলে উক্ত কাপড় পরিধান করে নামায পড়া যাবে না।
(৮)
না, নাপাক নয়।
(৯) জ্বী, নামায হয়ে যাবে।
(১০)
জ্বী,ব্যবহার করতে পারবেন।
(১১)
না,সর্বদা চেক করার কোনো প্রয়োজনিয়তা নাই।
(১২)
প্রশ্নটি অসস্পষ্ট।কমেন্টে স্পষ্ট করে উল্লেখ করবেন।