এক ব্যাক্তির নার্ভের সমস্যা রয়েছে। ওষধ খেলে ভালো থাকে , যখন যখন ওষধ খাই রাগ কম থাকে এবং সাভাবিক থেকে।
হটাৎ ওষধ খাওয়া ৩ মাস বা ২ মাস বন্ধ করে দিয়েছে , তার পর মাথাতে সব সময় চিন্তা চলে আসে যে কোনো চিন্তা মানসিক ডাক্তার দেখানোর এমন ছিলনা ডক্টর দেখিয়ে অনেক দিনের ঔষধ দেই । সে সব কাজ ঠিক করে । সবাই কে সম্মান দেই, পরিবার এর মানুষ কে ভালোবাসে । সব কিছুই আছে মাঝে মাঝে রেগে ভাই একদম ছোট্ট কারণে।
উদহারন দিছি:---- মা, বোন এবং স্ত্রী কে নিয়ে একটা জায়গাতে পরীক্ষা দিতে গিয়েছিল। ছেলেটা বোন এবং স্ত্রী কে পরীক্ষা ঘরে ঢুকিয়ে। গাড়িতে বসে আছে মা এবং ছেলে । ছেলের মা বলি এত বড় শহর কি সুন্দর, এই টা সোনার পর ছেলের টা ভাবলো মা কে নিয়ে একটু শপিং মল দেখিয়ে নিয়ে আসি। তাই হলো শপিং করে গাড়িতে গিয়ে বসলো, তার বোন এবং স্ত্রী আসলো। পরীক্ষা শেষ গাড়িতে দেখে কিছু বাজার করেছে দিয়ে বউ বলছে কি কই আমাকে ঘুরতে নিয়ে গেলে না মা ছিল তখন সামনে ছেলেটার। ছেলেটা রেগে বম হয়ে গিয়েছে পুরো রাস্তা কথা বলেনি। ছেলেটার সম্মান এ লেগেছে মা এর সামনে এমন কথা বলার জন্য।
আর একদিন তার স্ত্রীর কাজ করার জন্য ১০ টা পর্যন্ত তার বাড়ির সামনে কাজ করছে এক একবারও ডাকলো গেলো না রোগ হয়ে গেলো। ৩ বার ডাকলো তাও গেলনা ও চেয়ে ছিল আরো অনেক বাড় ডাকুক। এই রকম মনের সমস্যা
যেহেতু ঔষধ খাওয়া ছেড়েছে বা হালকা ১ টা খাচ্ছে পুরো ব্রেইন টা কে কন্ট্রোল করতে পারনি । ফোনে ঝগড়া বেধে যাই অনেক । সে মেয়ে টা জানে রাগ হয়ে গেলে সাধারণ বোধ থাকে না তার পরও ঝামেলা চললো । স্বামী তখন বললো আর রাগিয়ে দিওনা প্লজ । শেষ হয়না যুক্তি তর্ক চলছে ছেলেটার মাথা কাজ না করে বলে থাম তোকে শিক্ষা দিবো বলে ১ তালাক বলে।
তার পরের দিন তারা কথা বলে ঠিক করে নেই এবং পরবর্তী তে সহবাস করে।
এই মাথার রোগের অনেক দিন ওষধ খাই আবার খুব আলফালত চিন্তা করে, ১ টা কথা ,১০০ বার বলবে আর ভাববে।
অনেক কিছু ভুলে যাই, একটা ফয়সালা হলে সেটাতে বিশ্বাস রাখতে পারে আবার পারে না আল্লাহ ভয় এ কান্না করে চিন্তা করে, আবারও ওষধ না খেলে হুট করে রাগ উঠে যায়।
মূল কথা হলো ছেলেটা তো মানসিক দিক থেকে দুর্বল (পাগল না) কিন্তু খুবই খুবই দূর্বল এবং ওয়াসওয়াসা রুগী ।
এই মানসিক ব্যাক্তির কি তালাক টা গণ্য হবে?
অনেক কিছু বাদ গেলো বলতে পারলাম না । মোটা মুটি বললাম।
আর তালাকের পর স্ত্রী কে ফিরিয়ে নিলে সংসার করলে তার মনে হয় হয়ত জিনা হয়ে গেলো। আখারেরে হিসেব দিতে হবে। ।
হুজুর এই মানুষ ট কে দেখলে মনে হবে সুস্থ কিন্তু ভেতরে মনের দিক ও মানসিক দিক দুর্বল। সে মানসিক রোগী।
এক্ষেত্রে কি তার তালাক হবে?
আবার কি একটা কথা বলছে কি গান করছে হটাৎ মনে হচ্ছে ৩ তালাকে বা বা অন্য একটা কথা কিন্তু সে মন এ ভেবে বলছে না অটোমেটিক হয়ে যাচ্ছে দিয়ে সে ভয় করছে ঠোঁট নড়লো নাকি জিবভা নড়লো এই রকম হচ্ছে কিন্তু তালাকের কোনো উদ্দেশ্য নেই।
এক্ষেত্রে কি তালাক হবে?
এই রকম তার রোগ আখন ফয়সালা দেন। আর বলেন তারআগে তালাক টি কি গ্রহণযোগ্য হবে যেহেতু ওষধ বা অসুস্থ এর কারণে।
****আরো একটি বিষয় বলবেন কেউ যদি মুখে তালাক হালকা ভেবে একদম জিৎসমন্য পরিমাণ মুখ নাড়িয়ে একদম ছোট । তার কোনো উদ্দেশ্য ছিল না আনমনা হয়ে হয়ে যায় তাহলে কি তালাক হবে ? তার কোনো ভাবনায় নাই ওয়াসওয়াসা তে পড়ে এমন টা হয়ে গেলে তার কোনো ইচ্ছা নেই উদ্দেশ্য নেই তাইলে কি হবে ?