আসসালামু আলাইকুম,,, মুহতারাম!আমার প্রশ্ন গুলো হলোঃ
১.কেউ যদি আল্লাহর কাছে মান্নত করে যে সে সুস্থ হলে সারা জীবন সোমবার ও বৃহস্পতিবার রোজা রাখবে,কিন্তু শারিরীক দূর্বলতা ও রিজিক অন্বেষণের জন্য যদি তা তার জন্য দূর্বিষহ হয়,তাহলে কাফফারা সুরূপ কি করা যেতে পারে?মান্নত কারীর বয়স ২২, শারিরীক ভাবে তেমন ফিট নয়,এবং সে ছাত্র, পারিবারিক ভাবে তাকে উপার্জন করতে হয়?
২.আমি দোয়া জিকির করলে অন্তরে তৃপ্তি পায়,কিন্তু বিগত এক বছর ধরে,আমার অন্তরে শিরিক ফোবিয়া কাজ করছে!আমার বাসার পাশে বা আমি যে জায়গায় আছি তার সামনে অথবা পাশে যদি কবর বা মাজার,অথবা মূর্তি বা statue থাকে, তাহলে আমি আল্লাহর জিকির, ইস্তিগফার,দরূদ অথবা দোয়া করা থামিয়ে দিই,শিরিক হবে মনে করে,আসলে কি তাতা শিরিক হবে?
৩.আমি এটা বিশ্বাস করি,যে কেউ আমার উপকার করুক বা অপকার করুক,তা আল্লাহর ইচ্ছায় এবং তকদ্বীরে লিখন,,,মানুষটা শুধু অসিলা! সে তার নিয়ত বা উদ্দেশ্য ও কর্ম অনুযায়ী আল্লাহর কাছ থেকে ফল ভোগ করবে,বিশ্বাসটা কি ঠিক?
৪.মসজিদের কেবলা বরাবর দেয়ালের বাহিরে যদি কবর থাকে তাহলে সেই মসজিদে নামাজ পড়া যাবে?
৫.কোনো মানুষ যদি আমাকে বেশি ভালোবাসে বা উপকার করে,তাহলে আমি তার প্রতি অধিক ঝুকে যায়,,,এতে করে আমি বিশেষ ভাবে আল্লাহকে স্বরণ করতে পারছিনা,,,,সালাত ও দোয়াতে বেশি সমস্যা হয়।কোনো কাজে মনোনিয়োগ করা যায় না শুধু ব্যাক্তিটার কথা মনে পরে,অন্তরে তাকে ভুলে যাওয়ার ভয় হয়,অথচ আমি এটা বুঝি যে,আমি আল্লাহকে ভয় করলে,কারো মনে কষ্ট দিবো না, কিন্তু তবুও মন বুঝতে চাই না!,কি করতে পারি?
৬.ইমান ও নেক আমলের উপর টিকে থাকতে হলে কিছু নাসীহা করুন।
জাযাকাল্লাহ