১.হুজুর আমি একদিন মনে মনে আল্লাহ সম্পর্কে কি যেন কথা মনে মনে ভাবছিলাম তখন আমি মনে মনে ভাবি বা বলি যাঁর শুরুও নেই শেষও নেই এরকম জাতীয় কথাই ভাবছিলাম বলে আমার মনে হচ্ছে। এই কথা ভাবার বা বলার পর, আমার কথার মধ্যে কোন ভুল হল নাকি তাঁর শেষ আছে নাকি(আস্তাগফিরুল্লাহ)। এরকম কিছু কথা আমার মনে হয়। তখন আমি গুগলে সার্চ দেই। সার্চ দিয়ে দেখি আল্লাহ সম্পর্কে যাঁর শুরু নেই শেষ নেই এরকম কোন লেখা আছে নাকি। হুজুর এর দারা কি ঈমানের কোন সমস্যা হবে। আমি বিবাহিত। হুজুর ঈমান ভংগের কারন জানার পর এগুলো মনে হচ্ছে । হুজুর এই প্রশ্ন করার দারা আমার ঈমানের কোন সমস্যা হবে কি।
২.হুজুর একদিন ফেসবুকে এক্টি ভিডিওতে দেখলাম যে এক শায়েখের কাছে একজন প্রশ্ন করেছে, অন্য হুজুর সম্পর্কে যে, অই হুজুর একটি লাইভ অনুশটানে একটি কথা বলেছে তা হল- সাহাবি মাইজ আসলামী রাঃ কে আল্লাহ নিজে যেনা করাইছেন উম্মতকে তাওবা কিভাবে করতে হয় তা শিক্ষা দেওয়ার জন্য (আস্তাগফিরুল্লাহ) (নাউজুবিল্লাহ) । হুজুর এই প্রশ্নন্টা শুনে আমি তখন আস্তাগফিরুল্লাহ পরি। অই হুজুরের ভিডিও টা তখন ওখানে দেখলাম সেখানে সে তার কথার পরিপ্রেক্ষিতে বিভিন্ন যুক্তি দিচ্ছিল। তখন আমি মনে মনে ভাবলাম এগুলো আবার সঠিক নাকি। কিন্তু যেই শায়েখের কাছে প্রশ্ন করা হয়েছে সেই শায়েখ বলল এটা কুফরি আকিদা। এর কারনে ঈমান থাকবে না। ঈমান নবায়ন করতে হবে। তখন আমার মনে মনে অইরকম ভাবার কারনে আমি ইস্তিগফার পড়ি। আমি মনে মনে বলি কি ভাবছিলাম আমি। হুুুজুর আমি আগে থেকেই জানি আল্লাহ তায়া’লা আমাদেেরকে পাপ করতে হুকুুম করেন নি। আমাাদেরকেে পাপ করতেে নিষেধ করেছেন। এটা কুুফরি আকিদা আমি আগে থেকেই জাানি। তারপরও আমার মনে এরকম সন্দেহ বা চিিন্তা ভাাবনা আসার কারণে কি আমার ঈমানের কোন সমস্যা হবে । হুুজুর আমি আসলে সবসময় সন্দেহ হয় যে আমার ঈমান ভংগ হল নাকি।অই হুুুজুর পরবর্তীতেে নাকি আল্লাহর কাছেে ক্ষমা চেয়েছেন।
৩.হুজুর আপনাকে প্রশ্নটা ভালোভাবে করার জন্য অই ভিডিওতে অই কুফরি বাক্যটা বারবার শুনছিলাম এর কারনে কি আমার ঈমানের কোন সমস্যা হবে? আর আস্তাগফিরুল্লাহ নাউজুবিল্লাহ একসাথে যে লিখলাম । এর কারনে কি ঈমানের কোন সমস্যা হবে?