আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
326 views
in পরিবার,বিবাহ,তালাক (Family Life,Marriage & Divorce) by (7 points)
আসসালমুআলাইকুম মুফতী সাহেব,

 আজ আমি আমার জীবনের কিছু ঘটনা বলতে চাই। মাফ চাইছি যেহেতু বিষয় টা বড়ো, আপনার মূল্যবান সময় নষ্ট হওয়ার জন্য, । শুকরিয়া জানাচ্ছি ,মুফতী ইমাদুল হক সাহেব এবং মুফতী ওলি উল্লাহ সাহেব কে, আপনারা আমাকে অনেক বার সঠিক পরামর্শ দিয়ে সাহায্য করেছেন। আমি বার বার বিভিন্ন ভাবে প্রশ্ন করেছি আপনারা বার বার আমাকে সঠিক দিশা দেখিয়েছেন।

হুজুর আমি আপনাকে বিশেষ ভাবে অনুরোধ করছি বিষয় টা একটু ধর্য ধরে পড়ে আমাকে সাহায্য করুন।

হুজুর আমি ভারত বর্ষের পশ্চিম বঙ্গ রাজ্য থেকে বলছি , আমি কিছু বছর আগে একটা মানসিক রোগে আক্রান্ত হয়ে যায়, দীর্ঘ ২ থেকে ২.৫ বছর এই রোগের আমি ওষধ খাচ্ছি। আমার মানসিক রোগের যদি ছোট্ট বর্ণনা দি সেটা হলো -
* আমি ভীষণ মানসিক ভাবে দুর্বল।

* অন্য মানুষের সমস্যা দেখলে সেই সমস্যা নিজের মতো করে ভাবতে থাকি। বা সেই বিষয় নিয়ে ভয় পাই যে যদি এমন আমার সাতে হয়ে যায়। বা হয়ত হয়ে গিয়েছে সেই নিয়ে মনে করতে থাকি কি কি হয়েছে অন্যের সমস্যা র সঙ্গে আমার কি কি সাদৃশ্য রয়েছে।

* আমি খুব খুব খুব চিন্তা প্রবণ । একটা বিষয় বের হলে আরো একটা বিষয় আমাকে জড়িয়ে ধরে । আমি কোনো না কোনো বিষয় নিয়ে চিন্তা করতে ই থাকছি।

* কোনো বিষয় নিয়ে কথা বলতে বলতে তৎক্ষণাৎ রেগে যাওয়া বা বিরক্ত হওয়া, ততক্ষন রাগ মিটে না যতক্ষণ না কোনো একটা ক্ষতি করি,( বিশেষ করে রেগে উল্টোপাল্টা বলে দেওয়া) অনেক কিছু ভাঙতে ইচ্ছা করে কিন্তু এই টা আমি খুব কন্ট্রোল করি না হলে পরিবার এর মানুষ ভাববে আমি আবার রোগে আক্রান্ত হয়েছি ।
আরো অনুপ্রসঙ্গিক রোগের লক্ষণ আছে যা আমি আর বললাম না উদহারন সরুপ ( যৌণ উত্তেজনা হটাৎ করে বৃদ্ধি পাওয়া)।

ঘটনার বর্ণনা:--------

১. আমি আগে আপনাকে হুরমত বিষয় নিয়ে প্রশ্ন করেছিলাম, অনেকবার অনেক রকম বিষয় নিয়ে। প্রশ্ন করার সময় আমি বর্ণনা করেছিলাম আমি মানসিক রুগী । আপনি তখন আমাকে সঠিক পরামর্ণ দিয়ে সাহায্য করেছিলেন। কিন্তু যেহেতু আমার মনের রোগ আমি নিজেকে ভালো রাখতে আপনাকে আবারও প্রশ্ন করি তখন রোগের কথা বলিনি, তখন ও আপনারা আমাকে সঠিক ভেবে সাহায্য করেছেন কোনো ভাবে ই হুরমত সাব্যস্ত হয়নি।
২. এর পর আমি ওষধ খাই এবং alhamdulillah আমি তখন ভালো ছিলাম। কিন্তু যে রোগের বৈশিষ্ট আপনাকে দিয়েছি সেই লক্ষণ গুলো আমার মধ্যে কাজ করতো। এবং এখনও করে। এই রকম ভাবেই সবকিছু মোটা মুটি ভালই যাচ্ছিল। এবং একটা সময় আল্লাহু পাকের ইচ্ছাতে আমার বিয়ে হয়, এবং বিয়ের কিছুদিন পর একটা সামান্য বিষয় নিয়ে তর্ক হতে থাকে , আমি রেগে গিয়ে স্ত্রীকে ভয় দেখানোর জন্য এক তালাক বলে ফেললাম একমাত্র আমার হুট করে রাগের কারণে । এই সমস্ত ঘটনা আপনাদের কে বর্ণনা করে আমি প্রশ্ন করেছিলাম এবং আপনাদের সু পরামর্শ অনুযায়ী আমি একজন মুসলিম মানসিক ডাক্তার এর কাছে গিয়েছিলাম সে আমাকে মানসিক রোগী বলেছিল । আমি ডাক্তার কে সব কিছু খুলে বলেছিলাম যে আমাকে একজন মুফতী সাহেব পাঠিয়েছে , এবং ডাক্তার এর মত ছিল তুমি একজন অবশ্যই মানসিক রোগী এবং তোমার রাগের কারণ তোমার রোগ হতে পারে বলে ছিল এবং আমাকে নতুন ওষধ দেই ২ বছর আগের ওষধ ও খেতে বলে। এই সমস্ত ঘটনা আপনাদের কে জানাই । যেহেতু আমি মানসিক রোগী তাই আমার তালাক প্রযোজ্য হয়নি।
আমার মন আবার খুঁত খুঁত করে , যে যদি তালাক হয়ে যায় তাহলে করণীয় কি এই ভেবে আমি তখন সমস্ত ঘটনা আবার বর্ণনা করি কিন্তু আমার রোগের কথা বলিনি তখন ও সঠিক পরামর্শ পাই। আমার খুব ভয় লাগে জাহান্নাম এর কথা ভেবে হুজুর সেই কারণে আবার নিজের মনের সমস্যার জন্য প্রশ্ন করি এবং তার সঠিক পরামর্শ পাই। তার পর আবারো অনেক প্রশ্ন করি কেনিয়া তালাক বিষয় নিয়ে , হটাৎ করে দেখি কেনিয়া নিয়ে।এইসব প্রশ্ন গুলো করেছিলাম ভয় পেয়ে যদি কেনিয়া তালাক হয়ে যায়। আপনাদের উত্তর অনুযায়ী কিছু হয়নি। আলহাদুলিল্লাহ।

 আমি ৫ দিন আগে চাকরির জন্য Delhi সিটি তে যাই , এবং বিনা কারণে আগের বিষয় মনে পড়ে এবং ভয় হতে থাকে । এমন সময় স্ত্রীর সঙ্গে বিনা কারণে আমার রাগ হয়ে যায় সামান্য বিষয় নিয়ে , তখন আমার শুধু মনে তালাক দিলাম, তালাক দিবো, তালাক, ইত্যাদি ভাবনা মনে আসে। কিন্তু মুখে উচ্চারণ করিনি। এইসব ঘটনা যখন ঘটে আমি ট্রেন এ বাড়ি ফিরছিলাম। এবং খুব ভয় হতে থাকে যে আবার কি তালাক হয়ে গেলো নাকি , তখন মনে করতে থাকি কি বলালম আমি দিয়ে মনে মনে বলছি, "কেউ যদি তাঁর স্ত্রী কে বলে তালাক দিলাম তাহলে তালাক হবে" , এই কথা টা কি অন্য একটা কথা আমি নিজের স্ত্রী কে নিয়ে মনে মনে বলি বা একটু ঠোঁট নাড়িয়ে বলি সঠিক বুঝতে পারছিনা একবার মনে হচ্ছে মনে মনে একবার মনে হচ্ছে হালকা ঠোঁট নাড়িয়ে । তখন আমার ভয় হয়ে গেলো যা আবার মনে হয় তালাক হয়ে গেলো । সঙ্গে সঙ্গে আপনাকে প্রশ্ন করি। আর বার বার আমার মনের মধ্যে এইসব প্রশ্ন আসে আর আমি মনে মনে ভাবছি মনে মনে বলছি যে আমি কি বললাম । আপনার উত্তর পাওয়ার পরও চিন্তা হতে থাকছে দিয়ে আবার ভাবছি দিয়ে মনে হচ্ছে এবার মনে হয় তালাক হয়ে গেলো। ইত্যাদি বিষয় । আমি কখনো মন থেকে বা উদ্দেশ্য করে বা নিয়ত করে তালাক বলিনি, মনের মধ্যে অটোমেটিক চলে আসছে।

৩. বাড়িতে এসে আমার ঘুম চলে আসে এবং ঘুম ভাঙ্গার পর মা কে গিয়ে কিছু ব্যক্তিগত কথা আমার কথা যা আমার দুর্বল জায়গা যৌনতা নিয়ে। আমার স্ত্রীর কি আমার এই দুর্বল এর জন্য সমস্যা হচ্ছে, এই সব ভেবে আমি খুব চিন্তিত অবস্থায় বলি এবং মা বলে আব্বা কে বলতে বলে ,আমার আব্বা একজন ডাক্তার। মাকে সমস্যার কথা কিছু টা বা অনেক টা খোলা মেলা, ভাষাটা একটু অন্যরকম হয়ে যায় এবং  বলতে বলতে আমি উত্তেজিত হয়ে যায় যে হেতু কিছু উত্তেজনা মূলক কথা বলেছি, আমি উত্তেজিত হয়েছি কিন্তু মায়ের কোনো শরীর এর অঙ্গ দেখিনি নিচের দিকে মুখ করেছিলাম , এবং স্পর্শ ও করিনি, হুরমত হয়ে যাবে বলে ভয় পেয়ে যায়। যেহেতু আমার স্ত্রী তার বাবার বাড়ি আছে , আমি থাকতে না পেরে বাথরুম এ গিয়ে হস্ত মৈথুন করে ফেলি মা সেটা বুঝতে পারে , কিন্তু কিছু দেখতে পায়নি। হুরমত এর চিন্তা আবার জড়িয়ে গেলো মা কে জিজ্ঞাসা করলাম আমি যখন আমর সমস্যাআর কথা বলছিলাম তখন মা উত্তেজিত হয়েছিল কি না , মা তখন বলে তোর সমস্যা হয়েছে বলেছিস আর বলতে তো হবে , মা এর কোনো বিষয় না , যেহেতু আমার খুঁত খুতে মন তাই মাকে জিজ্ঞাসা করেছিলাম । মা উত্তেজিত হয়েছিল কি না আমার কথা শুনে জানিনা। কিন্তু আমার না কোনো স্পর্শ ছিল না সেই ভাবে কোনো সৃষ্টি পাত, আর না মায়ের দৃষ্টি পাত , যেহেতু আমি লুঙ্গি পরে ছিলাম।

*****@@@@@এক্ষেত্রে কি হুরমত হবে?

আর দ্বিতীয় প্রশ্ন হুজুর আমি আজ সিদ্ধান্ত নিয়েছি এই সব বিষয় থেকে বেরিয়ে যাবো। এবং চিন্তা মুক্ত থাকবো। তাই সমস্ত প্রশ্ন কে আবার বর্ণনা করলাম, সবকিছু ভেবে চিন্তে যতটা মনে আছে সঠিক বললাম হুজুর আপনার উত্তর এর আশায় আছি।

*****@@@আমাদের বৈবাহিক সম্পর্ক হালাল আছে হুজুর? আমাদের কি আবার তালাক হয়েছে? আর একটি বার আমাকে চিন্তা মুক্ত করুন। ইনশাআল্লাহ আমি এইসব বিষয় থেকে এবার বেরিয়ে গিয়ে সঠিক ভাবে চলবো।

1 Answer

0 votes
by (574,260 points)
জবাব
وعليكم السلام ورحمة الله وبركاته 
بسم الله الرحمن الرحيم 


হাদীস শরীফে এসেছে 

أخبرنا إسماعیل بن عیاض، حدثنا سعید بن أبی عروبة، من قیس بن سعید، عن مجاهد في الرجل یفجر بالمرأة قال: إذا نظر إلی فرجها فلا یحله له أمها ولا بنتها، أخرجه محمد في الحجج أیضًا ورجاله ثقات (إعلاء السنن: ۱۱/۱۳۲

যার সারমর্ম হলো যদি কেহ কোনো মহিলার লজ্জাস্থানের দিকে দৃষ্টিপাত করে,তাহলে সেই মহিলার মেয়ে বা তার মাকে সে কোনোদিন বিবাহ করতে পারবেনা।

ই'লাউস সুনান ১১/১৩১

أخبرنا أبوحنیفة، عن حماد، عن إبراهیم، قال: إذا قبل الرجل أم أمرأته أو لمسها من شهوةٍ حرمت علیه امرأته، أخرجه محمد في الحجج ورجاله ثقات (إعلاء السنن: ۱۱/۱۳۱)

যার সারমর্ম হলো কেহ যদি তার শাশুড়িকে চুম্বন করে,অথবা উত্তেজনার সাথে স্পর্শ করে,তাহলে স্ত্রী তার উপর চিরজীবনের জন্য হারাম হয়ে যাবে।      

হুরমতে মুসাহারাত সাব্যস্ত হবার জন্য কয়েকটি শর্ত রয়েছে।

শর্তগুলো হল,
১–

সরাসরি খালি গায়ে বা এমন কাপড়ের উপর দিয়ে স্পর্শ করে, যা এতটাই পাতলা যে, শরীরের উষ্ণতা অনুভব হয়। যদি এমন মোটা কাপড় পরিধান করে থাকে যে, শরীরের উষ্ণতা অনুভূত না হয়, তাহলে নিষিদ্ধতা সাব্যস্ত হবে না।

فى الدر المختار- أو لمس ) ولو بحائل لا يمنع الحرارة
وقال ابن عبدين– ( قوله : بحائل لا يمنع الحرارة ) أي ولو بحائل إلخ ، فلو كان مانعا لا تثبت الحرمة ، كذا في أكثر الكتب (الفتاوى الشامية، كتاب النكاح، فصل فى المحرمات-3/107-108)

যার সারমর্ম হলো যদি কাপড় পরিধান অবস্থায় হয় তাহলে যদি এমন কাপড়ের উপর দিয়ে স্পর্শ করে, যা এতটাই পাতলা যে, শরীরের উষ্ণতা অনুভব হয়। 
তাহলে হুরমতে মুসাহারাত প্রমাণিত হবে।   

( যদি এমন কাপড়ের উপর দিয়ে স্পর্শ করে,যেটা শরীরের গরমি ভাব অনুভব হয়,তাহলে হুরমতে মুসাহারাত প্রমানীত হবে। ) 

অন্যথায় হুরমতে মুসাহারাত প্রমাণিত হবেনা।     

২–

স্পর্শ করলে পুরুষ মহিলা যেকোন একজনের উত্তেজনা অনুভুত হওয়া।

পুরুষের উত্তেজনা অনুভূত হওয়ার লক্ষণ হল গোপনাঙ্গ দাঁড়িয়ে যাওয়া, আর পূর্ব থেকে দাঁড়িয়ে থাকলে স্পর্শ করার পর উত্তেজনা বৃদ্ধি পাওয়া।

وفى رد المحتار- قوله (بشهوة) اي ولو من احدهما،
وفى الدر المختار- وحدها فيهما تحرك آلته أو زيادته به يفتى
وفي امرأة ونحو شيخ كبير تحرك قلبه أو زيادته (الفتاوى الشامية، كتاب النكاح، فصل فى المحرمات-4/107-109)  
সারমর্মঃ
উত্তেজিত হওয়ার সীমা হলো লিঙ্গ দাঁড়িয়ে যাওয়া, আর পূর্ব থেকে দাঁড়িয়ে থাকলে স্পর্শ করার পর উত্তেজনা বৃদ্ধি পাওয়া।
মহিলাদের ক্ষেত্রে কলব তথা অন্তর কেঁপে উঠা, আগে থেকেই কেঁপে উঠে থাকলে স্পর্শ করার পর কাঁপা বেড়ে যাওয়া। 

৩-
স্পর্শ,দৃষ্টিপাত করার সময় উত্তেজিত হতে হবে। 
আগে বা পরে উত্তেজিত হলে হুরমতে মুসাহারাত প্রমাণিত হবেনা।      

وفى الدر المختار- والعبرة للشهوة عند المس والنظر لا بعدهما
وفى رد المحتار- ( قوله : والعبرة إلخ ) قال في الفتح : وقوله : بشهوة في موضع الحال ، فيفيد اشتراط الشهوة حال المس ، فلو مس بغير شهوة ، ثم اشتهى عن ذلك المس لا تحرم عليه (رد المحتار-كتاب النكاح، فصل فى المحرمات-4/108)

যার সারমর্ম হলো স্পর্শ,দৃষ্টিপাত করার সময় উত্তেজিত হতে হবে। যদি স্পর্শ করার সময় কেউ উত্তেজিত না হয়, তাহলেও নিষিদ্ধতা প্রমাণিত হবে না। 

বিস্তারিত জানুনঃ 

প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই ,

আপনার প্রশ্ন পুরাটাই পড়েছি। এখানে আপনার মায়ের সাথে আপনার কথপোকথন, হস্তমৈথুন যাহা যাহা ঘটেছে,সবকিছু বিবেচনা করে শরীয়তের বিধান হলো এক্ষেত্রে হুরমতে মুসাহারাত প্রমানিত হবেনা।

এখানে হুরমতে মুসাহারাত প্রমানিত হওয়ার শর্ত পাওয়া যায়নি। আপনি নিশ্চিত থাকুন।

আপনাদের বৈবাহিক সম্পর্ক ঠিক আছে, হালাল আছে। আপনাদের আবার তালাক হয়নি।

★উল্লেখ্য, আপনি ২য় নং ঘটনায় তালাক না হওয়া সংক্রান্ত যেই ফতোয়ার কথা উল্লেখ করেছেন,সেই ফতোয়ার লিংক অনুগ্রহ করে কমেন্ট বক্সে দিবেন। 


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

------------------------
মুফতী ওলি উল্লাহ
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

by (4 points)
1. https://ifatwa.info/50498/ ( উত্তরে পরামর্শ অনুযায়ী মুসলিম ডাক্তার দেখিয়ে এসেছি)

2.https://ifatwa.info/50794/ ( ডাক্তার দেখিয়ে  আমাকে মানসিক রুগী হিসেবে গণ্য করে , সেইটাই আপনাকে জানাই এবং কেনিয়া তালাক বিষয় এ জিজ্ঞাসা করি)



আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...