জবাবঃ-
وعليكم السلام ورحمة الله وبركاته
بسم الله الرحمن الرحيم
মহান আল্লাহ তায়ালা ইরশাদ করেনঃ-
مَنۡ کَفَرَ بِاللّٰہِ مِنۡۢ بَعۡدِ اِیۡمَانِہٖۤ اِلَّا مَنۡ اُکۡرِہَ وَ قَلۡبُہٗ مُطۡمَئِنٌّۢ بِالۡاِیۡمَانِ وَ لٰکِنۡ مَّنۡ شَرَحَ بِالۡکُفۡرِ صَدۡرًا فَعَلَیۡہِمۡ غَضَبٌ مِّنَ اللّٰہِ ۚ وَ لَہُمۡ عَذَابٌ عَظِیۡمٌ ﴿۱۰۶﴾
কেউ তার ঈমান আনার পর আল্লাহর সাথে কুফরী করলে এবং কুফরীর জন্য হৃদয় উন্মুক্ত রাখলে তার উপর আপতিত হবে আল্লাহর গযব এবং তার জন্য রয়েছে মহাশাস্তি; তবে তার জন্য নয়, যাকে কুফরীর জন্য বাধ্য করা হয় কিন্তু তার চিত্ত ঈমানে অবিচলিত।
(সুরা নাহল. ১০৬ নং আয়াত)
,
এ আয়াত থেকে প্রমাণিত হয় যে, যে ব্যক্তিকে হত্যার হুমকি দিয়ে কুফরী কালাম উচ্চারণ করতে বাধ্য করা হয়, যদি প্রবল বিশ্বাস থাকে যে, হুমকিদাতা তা কার্যে পরিণত করার পূর্ণ ক্ষমতা রাখে, তবে এমন জবরদস্তির ক্ষেত্রে সে যদি মুখে কুফরী কালাম উচ্চারণ করে, তবে তাতে কোন গোনাহ নেই এবং তার স্ত্রী তার জন্য হারাম হবে না। তবে শর্ত এই যে, তার অন্তর ঈমানে অটল থাকতে হবে এবং কুফরী কালামকে মিথ্যা ও মন্দ বলে বিশ্বাস করতে হবে।
★প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই,
প্রশ্নের বিবরণ মতে আপনি যদি মুূর্তি পুজা করে থাকেন,বা মূর্তির সামনে সেজদাহ করে থাকেন,তাহলে আপনার ঈমান চলে গিয়েছে।
আপনাকে নতুন করে ইসলাম গ্রহন করতে হবে।
বিবাহ নবায়ন করতে হবে।
,
আর যদি সে প্রান নাশের ভয়ে এমনটি করে থাকে,তাহলে তাহলে আপনার ঈমান যাবেনা।
তারপরেও আপনাকে খালেছ দিলে তওবা করতে হবে।
আর যদি আপনি মুূর্তি পুজা না করে থাকেন,বা মূর্তির সামনে সেজদাহ না করে থাকেন,তাহলে আপনার ঈমান চলে যায়নি।
আপনি ইস্তেগফার পাঠ করবেন,বিবাহ নবায়ন করতে হবেনা।
বিস্তারিত জানুনঃ-