হুযুর ৩ মাস এর বেশি সময় ধরে কন এক স্ত্রি ওয়াস ওয়াসায় আক্রান্ত্র, মুখ খুলে না (ত......) শব্দটা বলে ফেলবে এই ভয় এ
সে ঠিক মত কথাও বলতে পারে না, কথা বলার জন্য মুখ খুললে (ত.....) শব্দটা আগে মনে চলে আসে, এমন টা বেশি হয় খাওয়ার সময়, কথা বলার সময়, দাত মাজার সময়, নামায এর সময়
কখনও কখনও ওই স্ত্রি বুজতে পারে না শব্দটা সে মুখে বলছে নাকি মনে মনে বলছে, কন কথা এক্তু সময় নিয়ে বলতে গেলে তার মনে (ত''''))) শব্দ টা চলে আসে, সে সারাদিন চুপ থাকে, কথা বলে না, কিন্তু কথা বলার ত দরকার হয়, যখন এ সে কথা বলতে জায় ওই (ত.....)) শব্দ মনে চলে আসে, অবস্থা দিন দিন আর খারাপ হচ্ছে, ভাত খাইতে পারে না, পানি খাইতে পারে না, (ত....) আগে মাথায় আসে, নামায পরতে পারে না, সুরা কেরাত পরতে গেলে (ত....) শব্দ মাথায় আসে, মুখ বন্দ করে সুরা পরে জাতে অই শব্দ বলে না ফেলে
১))) এই অবস্থায় একদিন সে নামায পরছিল, একটা আয়াত পরার সময় তার মনে হয় সে হইত (ত......নিলাম) বলেছে কিন্তু মনে মনে বলছে নাকি শব্দ করে বলছে শেটা বুজতে পারে না, সে খুব ভয় পেয়ে জায় এই ভেবে যে সেকি শব্দ করে বলে ফেল্ল কিনা, তারপর নামায সেশ করে সে কুরানের আয়াত আবার পরতে থাকে আর মনে মনে ((ত......নিলাম)) শব্দ বলতে থাকে এটা বুজার জন্য যে এভাবে বললে শব্দ হয় কিনা বা কতটুকু হয় বা মনে মনে বলছে কিনা সেটা বুজার জন্য, এভাবে আয়াত পরতে পরতে আর মনে মনে বলতে সে এক সময় আবার সন্দেহে পরে জায় সেকি শব্দটা মনে মনে বলছে নাকি শব্দ করে বলছে
হুযুর সে যদি শব্দ করে ফেলে তাহলে কি (ত....) হয়ে যাবে, সে (ত.....) নেওয়ায় জন্য বলে নাই, ভয় থেকে আর ওয়াস অয়াসা থেকে এমন টা করেছে
২)))) আর একদিন পানি খাওয়ার সময় ও তার এমনটা হয়েছে, ভাত খাওয়ার সময় এমন টা হয়েছে, হাই তলার সময় এমন টা হয়েছে, কথা বলার সময় এমন টা হয়েছে, সে ঠিক বুজতে পারে না শব্দ করে বলেছে নাকি মনে মনে বলেছে, কারন শব্দটা সব সময় তার মাথায় ঘুর পাক খায়, মুখ সব সময় বন্ধ করে রাখে, কার সাথে কথা বলে না, তারপর যখন ই কথা বলতে জায় অই শব্দ মাথায় চলে আসে,
৩))) কাবিন বিয়ের ইজাব কবুল হউআর আগেই হয়েছে, সাইন ও ইজাব কবুল এর আগেই হয়েছে, সেখানে ১৮ নং এ লেখা সমান অধিকার, কিন্তু ৩ মাস পর যখন কাবিন নামা তোলা হয় তখন কাযি সব কিছু নিজে লিখে দিয়েছে বর কনে এর সাইন অ কাযি করেছে ১৮ নং এ সে সমান অধিকার লিখে দিয়েছে, এতে কি স্ত্রি অধিকার প্রাপ্ত হবে
৪) সেই স্ত্রি একদিন পানি খাওয়ার সময় বিসমিল্লাহ বলার পর তার মনে হয় সে হয়ত ((ত....)))) শব্দ টা বলেছে, কিন্তু কিভাবে বলেছে সেটা বুজতে পারে না, শেটা বুজার জন্য আবার যখন পানি খায় তখন শব্দ টা মনে মনে বলে এটা বুজার জন্য যে এভাবে বললে শব্দ হয় কিনা না কতটুকু হয় বা মনে মনে বলেছে কিনা, সে (ত....) নেওয়ার জন্য বলে নাই বলেছে সুধু বুজার জন্য কিন্তু তখন ও সে শব্দ করে বলেছে কিনা বুজতে পারে না,
পরে যখন বুজার জন্য বলেছে তখন ও শব্দ করেছে কিনা সে সন্দিহান, হুযুর পরে বলার সময় সে যদি শব্দ করে ফেলে তাহলে কি (ত......) হয়ে জায়
5) সেই স্ত্রি কথা বলাই বন্ধ করে দিছে, পরিবারের সবাই রাগ করে কেন সে কথা বলে না, সানির সাথেও ভাল করে কথা বলে না, সে ভয়ে থাকে এই হইত সে শব্দ টা বলে ফেলবে, সে ভাত পানি ঠিক মত খেতে পারে না, পানি খায় চিকন পাইপ দিয়ে জাতে মুখ কম হা হয়, তার ভয় হয় মুখ বেশি হা করলে সে হয়ত শব্দ টা বলে ফেলবে, কারন মুখ খুললে শব্দ টা তার মাথায় চলে আসে, মাযে মাযে পানি ভাত খাওএর সময় সে মনে মনে ((((ত))) এমন টা বলে ফেলেছে, সামির সাথে কথা বলার সময় সে মনে মনে ((ত.... নিলাম)) এমন টা বলেছে মনে মনে। তাই ভয়ে সে কথা বলা বন্ধ করে দিয়েছে জাতে শব্দ করে বলে না ফেলে, কিভাবে ত আর চলা জায় না হুযুর, অই মহিলা এখন কি করবে?????