ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
https://www.ifatwa.info/1058 নং ফাতাওয়ায় আমরা বলেছি যে, নারীকন্ঠ যদিও সতরের অন্তর্ভূক্ত নয়, তবে ফিতনার আশংকার দরুণ পর-পুরুষের সামনে নারীদের কন্ঠও পর্দার অন্তর্ভূক্ত। সুতরাং বিনা প্রয়োজনে নারীরা পর-পুরুষের সামনে তাদের কন্ঠকে প্রকাশ করতে পারবে না। ভয়েস চেঞ্জার দ্বারা নারী কন্ঠকে পুরুষ কন্ঠে রূপান্তরিত করা বিষয়টা ব্যখ্যা সাপেক্ষ্য। ভালো নিয়তে হলে হয়তো রুখসত দেয়া যেতে পারে। তবে ধোকা দেওয়ার উদ্দেশ্যে হলে এভাবে ভয়েস চেঞ্জ করা কখনো জায়েয হবে না।
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি বোন!
নারীরা পর্দার আড়ালে থেকে তার মাহরাম পুরুষের মাধ্যমে ব্যবসা করবে। নারী কখনো মার্কেটিং করতে পারবে না। নারী কখনো পরপুষের সাথে দেখা করতে পারবে না এবং পরপুরুষের সাথে কথা বলতেও পারবে না। সাহাবা জমানায় নারীরা ঘরের ভিতর থেকে কাজ করতেন।হযরত জায়নাব রাযি ঘরের ভিতরে থেকে ট্যানারি ব্যবসা করতেন।