ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আর যেসব বিষয় দ্বীনী বিষয় নয় বরং দুনিয়াবী বিষয়, সেসব ক্ষেত্রে যদি সরাসরি কুরআনের আয়াত বা হাদীস বিরোধী না পাওয়া যায়, কিংবা শরীয়ত বিরোধী আর কোন কারণ না পাওয়া যায়, তাহলে উক্ত কাজটি বৈধ হবে।
উপরোক্ত মূলনীতিটি ভাল করে অনুধাবন করলে খতমে জালালী, খতমে ইউনুস, খতমে খাজেগান ইত্যাদির হুকুমও আপনি বের করে নিতে পারবেন।
উপরোক্ত খতমের কোনটিই আখেরাতের ফায়দার জন্য করা হয় না। বরং দুনিয়াবী কোন ফায়দার জন্য করা হয়ে থাকে। যেমন বিপদমুক্তি ইত্যাদি। তাই সরাসরি কুরআনের কোন আয়াত বা হাদীস এসবের বিরোধী পেশ না করতে পারলে এসবের কোনটিকে নাজায়েজ বা হারাম বলার কোন সুযোগ নেই।এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন-
https://www.ifatwa.info/8779
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই/বোন!
(১)
সুতোয় গিট দিয়ে কাছপড়া পরা দেয়া ,অথবা বাচ্চাদের গলাতে বা কোমড়ে গিট দেয়া বা মোটা কালো সুতা পরানো হয়, আকিদা বিশুদ্ধ থাকলে এগুলো শিরক হবে না। তবে এমনটা না করাই উত্তম। এগুলোকে বিদ'আত বলা যাবে না।
(২)
উপরের সূতা পড়ে দেয়া চেয়ে পানি পড়ে দেয়াই উত্তম।পানি পড়া সুন্নাহ দ্বারা বর্ণিত রয়েছে।