ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম।
জবাবঃ-
(০১)
খাত নির্দিষ্ট না করলে যদি আপনাদের পরস্পরে কোনো সমস্যা না হয়,উভয়েই যদি সন্তুষ্টি চিত্তে বিষয়টি মেনে নিয়ে ব্যবসা করেন,তাহলে এটি জায়েজ আছে।
(০২)
আল্লাহ তায়ালা বলেন
يا ايها الذين امنوا لا تاكلوا الربا اضعافا مضاعفه واتقوا الله لعلكم تفلحون
‘হে মুমিনগণ! তোমরা চক্রবৃদ্ধি হারে সুদ খেও না। আল্লাহকে ভয় করো। তাহলে তোমরা সফল হতে পারবে। ’ -সূরা আল ইমরান: ১৩০
হাদীস শরীফে এসেছেঃ
عبد الله بن مسعود عن أبيه عن النبي صلى الله عليه وسلم قال لعن الله آكل الربا وموكله وشاهديه وكاتبه
হযরত আব্দুল্লাহ বিন মাসউদ রাঃ এর পিতা থেকে বর্ণিত। রাসূল সাঃ ইরশাদ করেছেন-“যে সুদ খায়, যে সুদ খাওয়ায়, তার সাক্ষী যে হয়, আর দলিল যে লিখে তাদের সকলেরই উপর আল্লাহ তায়ালা অভিশাপ করেছেন। (মুসনাদে আহমাদ, হাদিস নং-৩৮০৯, মুসনাদে আবি ইয়ালা, হাদিস নং-৪৯৮১)
শরীয়তের রুলস পূর্ণ ভাবে যেহেতু কোনো ইসলামী ব্যাংকই মুদারাবা মুরাবাহা করেনা,তাই ইসলামী ব্যংক গুলোতে বিনিয়োগ করা যাবেনা।
বিস্তারিত জানুনঃ-
(০৩)
হ্যাঁ সমস্যা হবে।
এটি নাজায়েজ পদ্ধতি।
মুদারাবার নিয়মের খেলাফ।
মুদারাবার ক্ষেত্রে উভয়কেই লসের শরীক হতে হবে।
(০৪)
জায়েজ।
এতে কোনো সমস্যা দেখছিনা।