ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আল্লাহ তা'আলা বলেন,
لَهُ مُعَقِّبَاتٌ مِّن بَيْنِ يَدَيْهِ وَمِنْ خَلْفِهِ يَحْفَظُونَهُ مِنْ أَمْرِ اللَّهِ ۗ إِنَّ اللَّهَ لَا يُغَيِّرُ مَا بِقَوْمٍ حَتَّىٰ يُغَيِّرُوا مَا بِأَنفُسِهِمْ ۗ وَإِذَا أَرَادَ اللَّهُ بِقَوْمٍ سُوءًا فَلَا مَرَدَّ لَهُ ۚ وَمَا لَهُم مِّن دُونِهِ مِن وَالٍ
তাঁর পক্ষ থেকে অনুসরণকারী রয়েছে তাদের অগ্রে এবং পশ্চাতে, আল্লাহর নির্দেশে তারা ওদের হেফাযত করে। আল্লাহ কোন জাতির অবস্থা পরিবর্তন করেন না, যে পর্যন্ত না তারা তাদের নিজেদের অবস্থা পরিবর্তন করে। আল্লাহ যখন কোন জাতির উপর বিপদ চান, তখন তা রদ হওয়ার নয় এবং তিনি ব্যতীত তাদের কোন সাহায্যকারী নেই।( সূরা রা'দ-১১)
(১)
তাদবীর অর্থ সুক্ষ্ম রাস্তা গ্রহণ করা। হেকমত গ্রহণ করে বিষয়টাকে সমাধান করা। সুক্ষ্ম রাস্তা গ্রহণ করার পর কামিয়াবি আল্লাহর হাতে। আল্লাহর কুতরত এবং নুসরত ব্যতিত কামিয়াবি কখনো আসতে পারে না। শুধুমাত্র আল্লাহর কুদরতের প্রতি লক্ষ্য করে তাদবিরকে পরাত্যাগ করার কোনো অর্থ নাই।বরং আল্লাহর নির্দেশ পালনার্থে তাদবীর করাও উচিৎ।
(২)
তাকদীর দুই প্রকার।(১) মুতলাক(২)মু'আল্লক।
মু'আল্লক তাকদীর দু'আ কিংবা তাদবীর দ্বারা পরিবর্তন হয়।