আল্লাহ তা’আলা বলেন,
يُوصِيكُمُ اللّهُ فِي أَوْلاَدِكُمْ لِلذَّكَرِ مِثْلُ حَظِّ الأُنثَيَيْنِ فَإِن كُنَّ نِسَاء فَوْقَ اثْنَتَيْنِ فَلَهُنَّ ثُلُثَا مَا تَرَكَ وَإِن كَانَتْ وَاحِدَةً فَلَهَا النِّصْفُ وَلأَبَوَيْهِ لِكُلِّ وَاحِدٍ مِّنْهُمَا السُّدُسُ مِمَّا تَرَكَ إِن كَانَ لَهُ وَلَدٌ فَإِن لَّمْ يَكُن لَّهُ وَلَدٌ وَوَرِثَهُ أَبَوَاهُ فَلأُمِّهِ الثُّلُثُ فَإِن كَانَ لَهُ إِخْوَةٌ فَلأُمِّهِ السُّدُسُ مِن بَعْدِ وَصِيَّةٍ يُوصِي بِهَا أَوْ دَيْنٍ آبَآؤُكُمْ وَأَبناؤُكُمْ لاَ تَدْرُونَ أَيُّهُمْ أَقْرَبُ لَكُمْ نَفْعاً فَرِيضَةً مِّنَ اللّهِ إِنَّ اللّهَ كَانَ عَلِيما حَكِيمًا
আল্লাহ তোমাদেরকে তোমাদের সন্তানদের সম্পর্কে আদেশ করেনঃ একজন পুরুষের অংশ দু?জন নারীর অংশের সমান। অতঃপর যদি শুধু নারীই হয় দু' এর অধিক, তবে তাদের জন্যে ঐ মালের তিন ভাগের দুই ভাগ যা ত্যাগ করে মরে এবং যদি একজনই হয়, তবে তার জন্যে অর্ধেক। মৃতের পিতা-মাতার মধ্য থেকে প্রত্যেকের জন্যে ত্যাজ্য সম্পত্তির ছয় ভাগের এক ভাগ, যদি মৃতের পুত্র থাকে। যদি পুত্র না থাকে এবং পিতা-মাতাই ওয়ারিস হয়, তবে মাতা পাবে তিন ভাগের এক ভাগ। অতঃপর যদি মৃতের কয়েকজন ভাই থাকে, তবে তার মাতা পাবে ছয় ভাগের এক ভাগ ওছিয়্যতের পর, যা করে মরেছে কিংবা ঋণ পরিশোধের পর। তোমাদের পিতা ও পুত্রের মধ্যে কে তোমাদের জন্যে অধিক উপকারী তোমরা জান না। এটা আল্লাহ কতৃক নির্ধারিত অংশ নিশ্চয় আল্লাহ সর্বজ্ঞ, রহস্যবিদ। (সূরা নিসা-১১)
,
★প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই/বোন,
মাসয়ালা হবে ২৭ দিয়ে।
★দুই মেয়ে দুই তৃতীয়াংশ হিসেবে ৮+৮ করে মোট ১৬ অংশ পাবে।
সেই হিসেবে মাইয়্যিতের দুই মেয়ে প্রত্যেকেই
৭ বিঘা ৩,৫৮ শতাংশ করে পাবে।
অর্থাৎ ৭ বিঘা ৩ শতক ৫৮০ লিংক করে প্রত্যেক মেয়ে পাবে।
★মা ছয় ভাগের এক ভাগ হিসেবে ৪ পাবে।
সেই হিসেবে মাইয়্যিতের মা ৩ বিঘা ১৮.৪৬ শতাংশ পাবে।
অর্থাৎ ৩ বিঘা ১৮ শতক ৪৬০ লিংক করে পাবে।
★বাবা ছয় ভাগের এক ভাগ ও আসাবা হিসেবে ৪ পাবে।
সেই হিসেবে মাইয়্যিতের বাবা ৩ বিঘা ১৮.৪৬ শতাংশ পাবে। অর্থাৎ ৩ বিঘা ১৮ শতক ৪৬০ লিংক করে পাবে।
★স্ত্রী এক অষ্টমাংশ হিসেবে ৩ পাবে।
সেই হিসেবে মাইয়্যিতের স্ত্রী ২ বিঘা ২১.৯২ শতাংশ পাবে।
অর্থাৎ ২ বিঘা ২১ শতক ৯২০ লিংক করে পাবে।