আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
73 views
in বিবিধ মাস’আলা (Miscellaneous Fiqh) by (55 points)
হুযুর আমাদের দেশে কাবিন নামায় লেখা থাকে স্ত্রি সামিকে ((()))) দিতে পারবে, সেখানে লেখা থাকে না যে স্ত্রি (())) নিতে পারবে, স্ত্রি সামিকে এই বিসয় জিজ্ঞাসা করায় সামি বলছে যে,  স্ত্রি সামিকে ((())) দিতে পারবে, সেই অধিকার দেওয়া আছে, এখন সেই স্ত্রি যদি সামিকে মুখে((())) দেয় তাহলে কি (())) হয়ে যাবে,

সেই স্ত্রি যদি মুখে নিজের উপর((())) নেয় তাহলে কি হনে

২))) কোন এক স্ত্রি যদি ((())) বিসয় এ google  এ  পরায় সময়,  ((()))) লেখা  কোন জায়গায় ক্লিক করে ফেলে,  এবং ক্লিক করার ফলে আটোমেটিক ভাবে ((((()))) বিসয় এ কিছু লেখা হয়ে জায়, মানে কেও একজন ((())) বিসয় এ কিছু লিখছে সেটা কপি হয়ে জায় তাহলে কি কন সমস্যা হবে,
২)))যেমন আপনাদের এখানে পরিবার,  বিবাহ ((()))) এমন লেখা আছে এখন কেও যদি ওইখানে ক্লিক করে, আর goggle copy জায়,  তাহলে কি ধরা হবে যে,  ক্লিক করছে সেই লিখছে

1 Answer

0 votes
by (709,320 points)
edited by
ওয়া আলাইকুম আসসালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহ। 
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
(১)
তালাক প্রদান করা সম্পূর্ণ স্বামীর অধীকার।হ্যা শরীয়ত কিছু কিছু ক্ষেত্রে স্ত্রীকে নিজের উপর তালাক প্রদানের অনুমোদন দিয়েছে।যেমন,স্বামী কর্তৃক স্ত্রীকে তালাক প্রদানের অনুমতি প্রদান করলে,স্ত্রী নিজেকে তালাক দিতে পারবে।তাছাড়া স্বামী খোরপোষ না দিলে,স্ত্রী কাযী সাহেবের নিকট অভিযোগ দায়ের করতে পারবে।কিংবা স্বামী নিখোঁজ হলে বা ধ্বজভঙ্গ হলে কোর্ট বিবাহ ভঙ্গের রায় দিতে পারবে।

স্বামীর খোঁজখবর না থাকলে স্ত্রী চার বছর পর্যন্ত অপেক্ষা করবে।চার বছর অপেক্ষার পরও যদি স্বামীর কোনো খোঁজখবর না মিলে,কোর্ট স্বামীর পক্ষ্য থেকে বিবাহ ভঙ্গ করে দিবে।স্ত্রী তালাক দিতে পারবে না।তালাক দেয়ার অধীকার স্ত্রীর নেই।

সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
স্ত্রী স্বামীকে তালাক দিলে তালাক হবে না।হ্যা, স্ত্রী নিজের উপর তালাক গ্রহণ করলে,তখন তালাক হবে।

(২)
না, কোনো সমস্যা হবে না।

(৩)
ক্লিক করলে কি হল, তালাক হবে না।


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

--------------------------------
মুফতী ইমদাদুল হক
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...