বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
(১)
রিয়া গোনাহ।এটাকে শিরক আখ্যায়িত করা মাননসই মনে হচ্ছে না।
(২)
মেহমানের জন্য অপেক্ষামূলক বিশ রাকাত পড়া নাজায়েয বা রিয়া হয়নি। বরং সুযোগের সদ্ব্যবহার বলা যায় এটাকে।
তবে যদি মেহমানের নিকট ভালো হওয়া উদ্দেশ্য হয়, বা মেহমানকে দেখানো উদ্দেশ্য হয়, তাহলে তখন রিয়া হবে।রিয়ার জন্য আপনাকে অবশ্যই তাওবাহ করতে হবে। তবে এটা শিরক হয়নি।
(৩)
আপনার উপর ওয়াজিব যে, আপনি জামাতের সাথে নামায পড়বেন। মেহমানের জন্য মসজিদে যাওয়া হয়তো রিয়া হবে, তবে শিরক হবে না।
(৪)
কারো শরীর চেয়ে কসম খেলে কসম হবে না।শিরকও হবে না। তবে কাজটা সঠিক হয়নি।তাই শুধুমাত্র তাওবাহ করতে হবে।
(৫)
জ্বী, গোনাহ হবে।এজন্য আল্লাহর কাছে তাওবাহ করতে হবে।