ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
(১)
ঈদের নামায শুদ্ধ হবার জন্য ওয়াকফ জমি হওয়া জরুরী নয়। তাই ওয়াকফকৃক জমি ব্যতিতও ঈদের নামায পড়া জায়েয হয়ে যাবে।
[ফাতাওয়া মাহমূদিয়া-১৫/৩২২,ফারুকিয়া করাচি, ফাতাওয়া কাসিমিয়া-১৮/৬০৬]
(২)
যদি কেউ এ শর্তে ওয়াকফ করে যে, সে মুতাওয়াল্লী থাকবে, তাহলে এমন শর্ত জায়েয রয়েছে। এবং ওয়াকিফকে মুতাওয়াল্লি বানানো অপরিহার্য।
مَطْلَبٌ مَا خَالَفَ شَرْطَ الْوَاقِفِ فَهُوَ مُخَالِفٌ لِلنَّصِّ وَالْحُكْمُ بِهِ حُكْمٌ بِلَا دَلِيلٍ وَمَا خَالَفَ شَرْطَ الْوَاقِفِ فَهُوَ مُخَالِفٌ لِلنَّصِّ وَهُوَ حُكْمٌ لَا دَلِيلَ عَلَيْهِ، سَوَاءٌ كَانَ نَصُّهُ فِي الْوَقْفِ نَصًّا أَوْ ظَاهِرًا اهـ وَهَذَا مُوَافِقٌ لِقَوْلِ مَشَايِخِنَا كَغَيْرِهِمْ، شَرْطُ الْوَاقِفِ كَنَصِّ الشَّارِعِ فَيَجِبُ اتِّبَاعُهُ كَمَا صَرَّحَ بِهِ فِي شَرْحِ الْمَجْمَعِ لِلْمُصَنِّفِ. اهـ
(রদ্দুল মমুহতার-৪/৪৯৫)