বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ
(১)
তাহাজ্জুদ পড়ে বিতির নামাজ আদায় করতে করতে যদি ফজরের ওয়াক্ত শুরু হয়ে যায়৷ সেক্ষেত্রে বিতিরের যে নামাজ যেটা পড়তেছিলেন, সেটা ভংগ হয়ে না।বরং আদায় হয়ে যাবে।
(২)
https://www.ifatwa.info/3500 নং ফাতাওয়ায় বলেছি যে,
শুয়ে বা হেলান দিয়ে ঘুম চলে আসলেই অজু চলে যাবে।ঘুম চলে আসার সাথে সাথেই অজু চলে যাবে।এক্ষেত্রে গভীর ঘুমের কোনো শর্ত নেই।কেননা ঘুম চলে আসলে বায়ু বের হলে উক্ত ব্যক্তি কিছুই বলতে পারবে না।
তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে ঘুম চলে আসলে অজু ভঙ্গ হবে না।
ولا ينقض نوم القائم والقاعد ولو في السرج أو المحمل ولا الراكع ولا الساجد مطلقا إن كان في الصلاة وإن كان خارجها فكذلك إلا في السجود فإنه يشترط أن يكون على الهيئة المسنونة له بأن يكون رافعا بطنه عن فخذيه مجافيا عضديه عن جنبيه
দাড়ানো বা বসা বা রুকু কিংবা সেজদা অবস্থায় ঘুম চলে আসলে অজু ভঙ্গ হবে না।নামাযের ভিতরে হোক বা বাহিরে।তবে যদি সেজদা অবস্থায় পেঠ হাটুর সাথে মিলিত থাকে তাহলে অজু চলে যাবে।
(ফাতাওয়ায়ে হিন্দিয়া-১/১২)