বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ
নামাযের রয়েছে কিছু ফরয এবং কিছু ওয়াজিব ও কিছু সুন্নত ও মুস্তাহাব।
নামাযে রাব্বানা ওয়া-লাকাল হামদ বলা সুন্নত।সুন্নত তরক হলে নামায ফাসিদ হয় না।এবং সিজতায়ে সাহুও দিতে হয় না।কেননা সিজদায়ে সাহু ওয়াজিব হয় শুধুমাত্র নামাযের কোনো ওয়াজিব তরক হলে বা নির্দিষ্ট স্থানে ফরয আদায় না করলে।নামাযের কোনো ফরয তরক করলে নামাযই ফাসিদ হয়ে যাবে।এক্ষেত্রে সিজদায়ে সাহু দিলেও আর নামায বিশুদ্ধ হবে না।
সু-প্রিয় পাঠকবর্গ ও প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
প্রায় সময় এমন হলে,আপনি অত্যন্ত খেয়াল করে মনোযোগের সাথে নামায পড়বেন।যাতে ভবিষ্যতে আর এমনটা না হয়।নতুবা নামায মাকরুহ হয়ে যাবে।আপনার বর্ণনাকৃত অবস্থায় আপনার নামায হয়ে গেছে।কোনো প্রকার সিজদায়ে সাহুর কোনো প্রয়োজন ছিল না।তারপরও যখন দিয়েছেন,এবং ঐ ওয়াক্তও চলে গেছে,এজন্য আপনার নামায হয়ে গেছে।বিনা প্রয়োজনে কেউ সিজদায়ে সাহু দিলে উক্ত ওয়াক্তের ভিতর সতর্কতামূলক ফুকাহায়ে কেরাম নামাযকে দোহড়ানোর পরামর্শ দিয়ে থাকেন।