আসসালামু আলাইকুম হুজুর। তা*** এর অধিকার বিষয়ে কিছু জিনিস জানতে চাই।
১। কোন মহিলার স্বামী যদি তাকে বলে যে,"" তা*** তুমি দিলেও হবে আমি দিলেও হবে, তুমি পেপার সিগ্নেচার করে পাঠিয়ে দিও। আমিও সিগ্নেচার করে দিব নে।"" এইভাবে বলার ফলে ওই স্ত্রী কয় তা** দেওয়ার অধিকার পাবে?? যদি স্বামীর মনে কোন সংখ্যা না থেকে থাকে।
২। এই ঘটনায় স্বামীর নাকি অধিকার দেওয়ার নিয়ত ছিল না। সে মন থেকে অধিকার না দিলেও কি স্ত্রি অধিকার পাবে??
৩। এক হুজুরকে এই ঘটনা নিয়ে প্রশ্ন করলে তিনি বলেন এই কথার মাধ্যমে স্ত্রী নাকি তা** দেওয়ার অধিকার পেয়ে যাবে। আর সেই অধিকার ফিরিয়ে নেওয়া যাবে না। এইটা শুনে স্বামী অনেকটা মন খারাপ করে আর বলে,, হুজুর বলেছে তুমি অধিকার পেয়ে যাইবা। কি আর করার এখন,, সাবধানে থাকতে বলেছে হুজুর।
স্বামী এইভাবে হুজুরের কথায় মন খারাপ করে যে বললো হুজুর বলেছে স্ত্রী অধিকার পেয়ে গেছে আর ফিরানো যাবে না। এতে কি স্ত্রী সত্যি অধিকার পেয়ে যাবে যদি আগে স্বামীর নিয়ত না ও থেকে থাকে অধিকার দেওয়ার??
৪। বর্তমানে স্ত্রী তার স্বামীকে আগের দেওয়া অধিকার নিয়ে প্রশ্ন করলে সে বলে যে ঊনার তো অধিকার দেওয়ার উদ্দেশ্য ছিল না বা মনে কোন সংখ্যা ও ছিল না তাহলে হুজুরের কথায় কি আসে যায়??এখন স্ত্রী কি ধরে নিব স্বামীর কথাই ঠীক? আপনাদের কাছে সমাধান চাই।
৫। ১ম প্রশ্নের ঘটনার পর আরেকদিন স্বামী বলে, " অধিকার তো দিয়েই দিয়েছি, ভালো না লাগলে চলে যেও। এইখানে সে বলে থাকতে পারে সে মন থেকে বা সত্যি সত্যি অধিকার দিয়েছে।" এইখানে সে তা** শব্দটি উচ্চারণ করেনি,,তাহলে এই কথার মাধ্যমে স্ত্রী আবার তা++ এর অধিকার পাবে??
৬। স্বামী বলছে আগের ঘটনার অধিকারের কথা মনে করে সে ২য় দিন বলেছে অধিকার দিয়েই দিয়েছে,,, এতে কি স্ত্রী ২ বারঈ অধিকার পাবে নাকি একবার??
৭। স্বামী বর্তমানে বলছে যে ২য় দিনেও তার অধিকার দেওয়ার নিয়ত ছিল না। থাকলে নাকি সে মুখেই বলে দিত। এখন স্ত্রী কি অধিকার পাবে? নাকি স্বামীর বক্তব্য অনুযায়ী ধরে নিবে সে অধিকার পায়নি??
৬ । ১ নাম্বার ও ২ নাম্বার ঘটনা মিলিয়ে স্ত্রি কি টোটাল ২ তা** এর অধিকার পাবে??নাকি টোটাল ১ তা** এর অধিকার পাবে??