ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
(১)
যেহেতু আমাদের সমাজে আপি দ্বারা বোনকে বুঝায়,খচ্ছরের বাচ্ছা বুঝায় না, তাই আপি ডাকা জায়েয রয়েছে।
(২)
বয়স ১৫ হয়ে গেলেই সন্তান গর্ভধারণের উপযোগী হয়ে যায়। ১৫ বৎসরের সময় গর্ভধারণ করা জরুরী নয়। বরং গর্ভধারণের অনুমোদন রাখা হয়েছে। স্বাস্থ্যর জন্য গর্ভধারণ না করার পরামর্শ ডাক্তার দিলে,সেই পরামর্শকে গ্রহন করার অনুমোদন দিয়েছে। আল্লাহ মানুষ বানিয়েছেন, এবং মানুষের জন্য উপকারি হয়,এমনসব বিধানও দিয়েছেন।
নারীদের জন্য গর্ভধারণ অনেক উপকারি। হ্যা, যৎসামান্য নারী যারা বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত,তাদের বেলায় কিছুটা দেড়ীতে গর্ভধারণ উপকারি।
(৩)
ক্লাসে শিক্ষক বা অন্য কারো সামনে দাঁড়িয়ে সম্মান জানানো অথবা দাঁড়িয়ে সালাম জানানো একরকম শিরক নয়, এবং এটা মূর্তিকে সম্মান জানানোর সাথে সদৃশ রাখে না।
(৪)
আল্লাহ তা'আলা বলেনঃ
ﻭَﻟَﺎ ﺗَﺰِﺭُ ﻭَﺍﺯِﺭَﺓٌ ﻭِﺯْﺭَ ﺃُﺧْﺮَﻯ ﻭَﺇِﻥ ﺗَﺪْﻉُ ﻣُﺜْﻘَﻠَﺔٌ ﺇِﻟَﻰ ﺣِﻤْﻠِﻬَﺎ ﻟَﺎ ﻳُﺤْﻤَﻞْ ﻣِﻨْﻪُ ﺷَﻲْﺀٌ ﻭَﻟَﻮْ ﻛَﺎﻥَ ﺫَﺍ ﻗُﺮْﺑَﻰ الخ
কেউ অপরের বোঝা বহন করবে না। কেউ যদি তার গুরুতর ভার বহন করতে অন্যকে আহবান করে কেউ তা বহন করবে না-যদি সে নিকটবর্তী আত্নীয়ও হয়।
(সূরা ফাতির-১৮)
আপনি যেহেতু বলে দিয়েছেন, তাই আপনার দায়িত্ব শেষ। আপনার কোনো গোনাহ হবে না।