বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
জামাত ত্যাগ সম্পর্কে চমৎকার একটি আলোচনা, মনোযোগ সহকারে শুনুন।
لأن الصلاة بالجماعة ألحقت بالفرائض، ولهذا لو ترك أهل بلدة الصلاة بجماعة قوتلوا عليهم بالسلاح، كما لو تركوا فرضاً من الفرائض، وقد صح أن رجلاً سأل ابن عباس عن رجل يصوم النهار ويقوم بالليل ولا يحضر الجماعات، فقال ابن عباس: هو في النار، فاختلف إليه ذلك الرجل شهراً، وكان سأله، فكان يقول: هو في النار.
জামাতের সাথে নামায আদায় করা ফরাঈয সমূহের মধ্য থেকে একটি।তথা সুন্নাতে মু'আক্কাদা।এজন্য যদি কোনো এলাকাবাসী জামাতের সাথে নামাযকে পরিত্যাগ করে ফেলে তাহলে তাদের সাথে তরবানী দ্বারা জিহাদ করা অন্যসব মুসলমানদের দায়িত্ব ও কর্তব্য। যেমন অন্যান্য ফরয তরক করলে জিহাদের বিধান চলে আসে।সহীহ সনদে বর্ণিত রয়েছে,একদা একব্যক্তি হযরত ইবনে আব্বাস রাযি. কে এমন এক ব্যক্তি সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করল যে,কিনা সর্বদা দিনে রোজা রাখে এবং রাত্রে নফল ইবাদতে ব্যস্ত থাকে,কিন্তু ঘরে নামায পড়ে।মসজিদে যায় না।তখন ইবনে আব্বাস রাযি. বললেন,ঐ ব্যক্তি জাহান্নামে নিক্ষিপ্ত হবে।এক মাসব্যাপী ঐ ব্যক্তি ইবনে আব্বাস রাযি. এর কাছে মুরাজা'আহ করার পরও শেষ পর্যন্ত ইবনে আব্বাস রাযি. উনার বক্তব্যর উপর অটল থাকলেন।(আল-মুহিতুল বুরহানী- ৮/৩১১)এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন-https://www.ifatwa.info/449
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
কেউ যদি ইচ্ছা করে জামায়াত ত্যাগ করে বাড়িতে নামাজ পড়ে নেয়,তাহলে সুন্নত তরকের গোনাহ হলেও তার নামাজ হয়ে যাবে।আল্লাহ কার ইবাদত কখন কবুল করবেন সেটা বলা যায় না।বাড়িতে পড়লে তার জন্য উচিৎ জামাতে নামায পড়া,তাহলে সওয়াবে তারতম্য হলেও জামাতের সুন্নত আদায় হয়ে যাবে।বিস্তারিত জানুন-https://www.ifatwa.info/1365
(শেষ)
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই/বোন!
আপনার স্বামীর উচিৎ মসজিদে গিয়েই নামায পড়া।একটু কষ্টকরে হলেও মসজিদে গিয়ে নামায আদায় করা উনার উচিৎ।