বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
(১)
নামায হয়ে যাবে।সাহু সিজদার কোনো প্রয়োজন নাই।
(২)
সাহু সিজদা লাগবে না।
(৩)
কিছু সংখ্যক ফুকাহায়ে কেরাম মনে করেন, তিন কাতারের সকল কাতারেই বরাবর সওয়াব পাওয়া যাবে। অন্যদিকে কিছু সংখ্যক ফুকাহা মনে করেন, শেষ কাতারে ফযিলত বেশী।
(৪)
https://www.ifatwa.info/1652 নং ফাতাওয়ায় আমরা বলেছি যে,
যেমন হাদীস শরীফে এসেছে.......
ﻋﻦ ﺯﻳﺪ ﺑﻦ ﺃﺳﻠﻢ- : «يا أَيُّهَا النَّاسُ، قَدْ آنَ لَكُمْ أَنْ تَنْتَهُوا عَنْ حُدُودِاللهِ. مَنْ أَصَابَ مِنْ هذِهِ الْقَاذُورَةِ شَيْئاً، فَلْيَسْتَتِرْ بِسِتْرِ اللهِ. فَإِنَّهُ مَنْ يُبْدِي لَنَا صَفْحَتَهُ، نُقِمْ عَلَيْهِ كِتَابَ اللهِ»
ﺍﻟﻜﺘﺐ » ﻣﻮﻃﺄ ﻣﺎﻟﻚ » ﻛﺘﺎﺏ ﺍﻟﺤﺪﻭﺩ » ﺑﺎﺏ ﻣﺎ ﺟﺎﺀ ﻓﻴﻤﻦ ﺍﻋﺘﺮﻑ ﻋﻠﻰ ﻧﻔﺴﻪ ﺑﺎﻟﺰﻧﺎ
তরজমাঃ- হযরত যায়েদ ইবনে আসলাম রাঃ থেকে বর্ণিত,নবী কারীম সাঃ বলেনঃ সাবধান!এখনও সময় আছে,তোমরা গুনাহ থেকে বিরত থাকো।তোমাদের মধ্য থেকে কেউ যদি এই নোংরা জিনিষে(গোনাহে)পতিত হয়,তাহলে সে যেন তা লোকিয়ে রাখে,(এবং তাওবা করে ছেড়ে দেয়)কিন্তু যদি সে আমাদের সামনে তা প্রকাশ করে, তাহলে আমরা তার উপর কিতাবুল্লাহকে (কোরআনে বর্ণিত শাস্তিকে)প্রয়োগ করব,বাস্তবায়িত করব।(মুয়াত্তা ইমাম মালিক-৩০৪৮)
(৫)
নিজের ঈমানের ফিকিরের সাথে সাথে সমাজের সকলের জন্যও ফিকির করতে হবে।
(৬)
নিয়ামতের প্রকাশ হিসেবে সেটা করা যাবে।