ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
https://www.ifatwa.info/4979 নং ফাতাওয়ায় বলেছি যে,
তার জন্য ফরয হল,সে তাৎক্ষণিক হস্তমৈথুনকে ছেড়ে দিবে।এবং জৈবিক চাহিদাকে নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য সে তাৎক্ষণিক বিয়ে করে নেবে। এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন-https://www.ifatwa.info/4344
রাসূলুল্লাহ সাঃ বলেন,
(يَا مَعْشَرَ الشَّبَابِ ، مَنْ اسْتَطَاعَ مِنْكُمْ الْبَاءَةَ فَلْيَتَزَوَّجْ ، فَإِنَّهُ أَغَضُّ لِلْبَصَرِ ، وَأَحْصَنُ لِلْفَرْجِ ، وَمَنْ لَمْ يَسْتَطِعْ فَعَلَيْهِ بِالصَّوْمِ فَإِنَّهُ لَهُ وِجَاءٌ)
হে যুবকদের দল! তোমাদের মধ্যে যারা সামর্থবান,তারা যেন বিয়ে করে নেয়।কেননা বিয়ে চক্ষুকে নিচু রাখে এবং লজ্জাস্থানকে হেফাজত করে।আর যাদের বিয়ের সামর্থ্য নেই তারা যেন রোযা রাখে।কেননা রোযা ঢাল স্বরূপ।(সহীহ বোখারী-১৯০৫,সহীহ মুসলিম-১৪০০)
হাদীসটা পুরুষদের ব্যাপারে হলেও জৈবিক চাহিদা নিয়ন্ত্রণের জন্য নারী পুরুষ সবার জন্য বিয়েই একমাত্র সমাধান। বিয়ের পূর্ব পর্যন্ত রোযা রাখাই কাম্য।
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই/বোন!
শরীয়তের বিধান নারী পুরুষ সবার জন্যই সমান। শারিরিক ক্ষতি কার কতটুকু হবে, নারীদের ক্ষতি কি পুরুষদের মতই হবে, সেটা কোনো বিজ্ঞ চিবিৎসককে জিজ্ঞাসা করে নিবেন।
আমরা যতটুকু বুঝি,
যেহেতু জৈবিক চাহিদা পূরণ বা নিয়ন্ত্রণের এটা একটা কৃত্রিম পদ্ধতি, তাই এতে অবশ্যই ক্ষতি রয়েছে। শারিরিক ক্ষতি হবে। এবং ভবিষ্যত স্বামীর হককেও নষ্ট করা হবে।