হাদীস শরীফে এসেছেঃ
عن أبي ہانيء رضي اللّٰہ عنہ قال: قال رسول اللّٰہ صلی اللّٰہ علیہ وسلم: من نظر إلی فرج امرأۃٍ لم تحل لہ أمہا ولا ابنتہا۔ (المصنف لابن أبي شیبۃ ۳؍۴۶۹ رقم: ۱۶۲۲۹ بیروت)
সারমর্মঃ
রাসুলুল্লাহ সাঃ ইরশাদ করেছেন,কেহ যদি কোনো মহিলার লজ্জাস্থানের দিকে দৃষ্টিপাত করে,তাহলে তার মা ও তার মেয়ে তার জন্য কোনো ভাবেই হালাল হবেনা,(তার মা ও তার মেয়েকে কোনো ভাবেই বিবাহ করা তার জন্য জায়েজ হবেনা।)
★স্পর্শ/দৃষ্টিপাত করলে পুরুষ মহিলা যেকোন একজনের উত্তেজনা অনুভুত হওয়া।
পুরুষের উত্তেজনা অনুভূত হওয়ার লক্ষণ হল গোপনাঙ্গ দাঁড়িয়ে যাওয়া, আর পূর্ব থেকে দাঁড়িয়ে থাকলে স্পর্শ করার পর উত্তেজনা বৃদ্ধি পাওয়া।
وفى رد المحتار- قوله (بشهوة) اي ولو من احدهما،
وفى الدر المختار- وحدها فيهما تحرك آلته أو زيادته به يفتى
وفي امرأة ونحو شيخ كبير تحرك قلبه أو زيادته (الفتاوى الشامية، كتاب النكاح، فصل فى المحرمات-4/107-109)
সারমর্মঃ
উত্তেজিত হওয়ার সীমা হলো লিঙ্গ দাঁড়িয়ে যাওয়া, আর পূর্ব থেকে দাঁড়িয়ে থাকলে স্পর্শ করার পর উত্তেজনা বৃদ্ধি পাওয়া।
মহিলাদের ক্ষেত্রে কলব তথা অন্তর কেঁপে উঠা, আগে থেকেই কেঁপে উঠে থাকলে স্পর্শ করার পর কাঁপা বেড়ে যাওয়া।
★স্পর্শ,দৃষ্টিপাত করার সময় উত্তেজিত হতে হবে।
আগে বা পরে উত্তেজিত হলে হুরমতে মুসাহারাত প্রমাণিত হবেনা।
وفى الدر المختار- والعبرة للشهوة عند المس والنظر لا بعدهما
وفى رد المحتار- ( قوله : والعبرة إلخ ) قال في الفتح : وقوله : بشهوة في موضع الحال ، فيفيد اشتراط الشهوة حال المس ، فلو مس بغير شهوة ، ثم اشتهى عن ذلك المس لا تحرم عليه (رد المحتار-كتاب النكاح، فصل فى المحرمات-4/108)
যার সারমর্ম হলো স্পর্শ,দৃষ্টিপাত করার সময় উত্তেজিত হতে হবে। যদি স্পর্শ করার সময় কেউ উত্তেজিত না হয়, তাহলেও নিষিদ্ধতা প্রমাণিত হবে না।
বিস্তারিত জানুনঃ