ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
(১)
সহজ কথায় এভাবে বলা যায় যে,
সূরায়ে ইখলাছের প্রথম আয়াতের সাথে দ্বিতীয় আয়াতকে মিলিয়ে পড়লে তখন উক্ত নুন পড়তে আসবে। আর যদি প্রথম আয়াতে ওয়াকফ করা হয়ে থাকে, তাহলে উক্ত নুন পড়তে আসবে না।
(২)
একাধিক নিয়তে কোনো একটি রোযাকে রাখা যাবে না।
(৩)
ফরয রোযার কাযা আদায়ের সময়ে ইচ্ছাকৃত ভেঙ্গে দিলে কাযা কাফফারা উভয়টাই লাগবে।
(৪)
কোনো কারণ ছাড়া স্বেচ্ছায় সজ্ঞানে নফল রোজা ভেঙে দেয়ার রুখসত রয়েছে।তবে কাযা আদায় করা ওয়াজিব।
(৫)
কোনো সম্পত্তি যদি কারো দখলে না থাকে বা যাদের নামে আছে তারা এবং তাদের ওয়ারিশগণ সবাই মারা যায় বা নিরুদ্দেশ হয়ে যায়, যদি নিজ প্রয়োজন হয়, এবং আশপাশের লোকজনের তেমন প্রয়োজন না থাকে, তাহলে ঐ ব্যক্তির জন্য দখল করা জায়েয।