আসসামুআলাইকুম ওরাহমাতুল্লা।শায়েখ ক্স্ট করে নিচের বিবরন গুলোর উত্তর দিয়েন
১।শায়েখ কেনায়া তালাক সম্পর্কে শুনার পর থেকে আমি ভয়ে শেষ হয়ে যাচ্ছি। স্বামীর সাথে মেসেজে কথা হয়।ওনাকে আমি বুঝাতে পারি না ভাল করে মেসেজে।আমার সব কথাকে কেনায়া শব্দ মনে হয়। জানি না।আর স্বামীকে প্রত্যেকবার জিগ্যেস করায় ওনি বিরক্ত। কিন্তু আমি বুঝায় যে এসব কথা বলিও না কারন আমি প্রত্যেকদিন নিয়ত জিগ্যেস করতে পারব না তুমার।তুমার ও বিরক্ত লাগবে।আর আমার ভয় হয় কোন নিয়তে বলেছে সেটা ভেবে।ওনি বারবার বলে আমাকে ছেড়ে দেওয়ার মন নাই।কিন্তুু পরে গিয়ে কেনায়া শব্দ বললে প্রত্যেকদিন সেটা আমি কি করব?বারবার জিগ্যেস করলে ওনি রেগে যায়।আমার অনেক ভয় লাগে কোন আল্লাহ যেনার মত গুনার শাস্তি দিবে কিনা সেটা ভেবে।মাঝে মাঝে চিন্তায় কান্নাও করি। তুর কাজ তুমি কর আমার কাজ আমাকে করতে দে,ভাল থাক,রাখ bye,কে থাকবে যেখানে বউ থাকতেছে না,এরকম করতেছ তহ দেখে থাক আমি কি করতে পারি,রাখ কথা বলিস না এখানে ইত্যাদি এগুলো কি কেনায়া শব্দ? আমি তালাক চায় নি।শুধু বলেছিলাম আমাকে ছারা অন্য কেউ বউ হলেও চলবে সেরকম হলে বল আমাকে।মনে মনে আমার তালাকের ওয়াসওয়াসা বা চিন্তা আসলেও আমি তালাক চায় নি।কারন আমি জানি তালাক চায়লে ওনি কেনায়া বাক্য বললে তালাক হবে।কিন্তুু আমি বলার এর পর পর এসব কথা বলে নি।আরো পরে বলেছে।আপনাদের একজন মুফতি সাহেব বলেছিল মেসেজে তালাক চাওয়ার পর পর কেনায়া শব্দ বললে তালাক হয়ে যাবে আর পরপর না বলে পরে বললে তখন নিয়ত জিগ্যেস করা হবে।তহ ওনিও পর পর বলে নি আরো পরে বলেছে মানে আরো ১০-২০ টা মেসেজের পর বলেছে মানে আরো কথা হওয়ার পর।বলেছে তুর কাজ তুই কর আমার কাজ আমাকে করতে দে।আমি স্বামিকে জিগ্যেস করি অনেকবার ওনি এই বিষয়ে কিছু বলে না।আমি কি করব শায়েখ? উপরে যেসব শব্দ বলেছি ওইগুলো কি কেনায়া শব্দ হবে? এখন আমি কি করব শায়েখ স্বামিকে জিগ্যেস করলে বিরক্ত হয়ে যায় রেগে যায়।তবু সেহেরি খাওয়ার পর জিগ্যেস করেছি। কিন্তুু সকালে seen করছে মেসেজ কোন উত্তর দেয় নি ওনি ওইসব কথার।এমনিতে ওনি আগে বলত আমাকে ছেড়ে দেওয়ার মন নাই।কাল ও বলেছিল কিন্তুু পরে ওইসব কথা বলেছে আমার চিন্তাও হচ্ছে। কি করব এখন আমি?আর উপরে বাকি যে শব্দ গুলোর কথা বলেছি সেগুলো আরো পরে বলেছে পরপর বলে নি।
৩।আমাকে স্বামী তালাকের অধিকার দিছে।ওপরে এমন প্রশ্ন করার কারনে কি আমার বৈবাহিক সম্পর্কে কোন সমস্যা হবে?