ওয়া আলাইকুম আসসালাম।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ
একজন ছাত্র যখন কওমী মাদরাসায় পড়ে,তখন সে প্রথম থেকেই মনে মনে সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলে,আমি ইমাম হবো,আমি মুফতী হবো,আমি হাফিয হয়ে নামায পড়াবো।আমি মুফতী হয়ে মানুষের সমস্যার সমাধান করবো।আমি বক্তা হয়ে মানুষদেরকে দ্বীনের কথা পৌছাবো।আমি দ্বীনের দাঈ হয়ে অমুসলিমের নিকট দ্বীন পৌছানোর চেষ্টা করবো।
ঠিকতেমনি আপনি চিকিৎসা বিজ্ঞান নিয়ে পড়ছেন,আপনি প্রথম থেকেই সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলবেন,আমি বড় হয়ে অনৈসলামিক সিস্টেমকে মূলৎপাঠন করার চেষ্টা করবো।আমার উপার্জনের সিংহভাগ টাকা মুসলমানদের কল্যাণে ব্যায় করবো।কিংবা আমি আর্টিটেকচার ইঞ্জিনিয়ার হয়ে মসজিদের কাজ ফ্রিতে করবো বা স্বল্পমূল্যে করবো।ইত্যাদি ইত্যাদি।এবং যথাসম্ভব হারাম থেকে বেঁচে থাকার চেষ্টা করবো।কলেজ ভার্সিটিতে দ্বীনের দাওয়াত দিয়ে আমার অপর ভাইবোনদেরকে আগুন থেকে বাঁচানোর চেষ্টা করবো।ইত্যাদি ইত্যাদি।এবং নিজে সর্বদা সুন্নতি চলেফেরা করবো।
এরকম একটা পরিকল্পনা রাখলেই যথেষ্ট হবে।