তাকদীর সম্পর্কে বিভিন্ন আলোচনা শুনেছি। কিন্তু কিছু বিষয়ে পরিষ্কার হচ্ছে না।
যেমন: একজন ছাত্র, ভালোমত পড়ল না, পরীক্ষায় খারাপ করল। এটা ছাত্রের দোষ।
কিন্তু একটা কুরআনের আয়াতে সম্ভবত দেখেছিলাম, কোন কাজ করার পর এটা বলা উচিত না যে যদি এমন করতাম তো ভালো হতো। যদি ঘরে থাকতাম তো এক্সিডেন্ট হতো না এমন।
আবার শুনেছি, আল্লাহ যা করে ভালোর জন্য করে, এমন হতে পারে, পরীক্ষায় খারাপ করায় তার কোন পরিবর্তন হলো যার জন্য তার জীবন পাল্টে গেল।
১) এখন কথা হলো, আমরা কোন কাজে যদি আমার নিজের চেষ্টার কমতি ছিল, তবে কি এটা মনে করা যাবে যে এটা আমার দোষ? নাকি এতেও আল্লাহর জ্ঞানের সূক্ষ বিচার রয়েছে??
২) বড় অবস্থায় আকীকা করলে তো মাথা মুন্ডিয়ে চুল পরিমাণ রূপার টাকা দেয়ার দরকার নেই?
৩) ইসলাম শিক্ষা বইয়ে নামাজ পড়ার রুকু, সিজদার নিয়মের কিছু চিত্র আছে যেগুলো হাতে আঁকা। এ চিত্র গুলো তো ক্যামেরার তোলা ছবি দিলেও হতো। তখন চিত্র আঁকা লাগত না। এক্ষেত্রে কি বইয়ে এই হাতে আঁকা ছবি গুলো দেয়া ঠিক আছে?
৪) হাশরের ময়দানে পশুপাখিদের ও বিচার হবে। তখন কি যেসব শিকারি পশু যেমন : বাঘ - হরিণকে খায়, তখন ঐ বাঘের ও কি বিচার হবে?
৫) ইসলামিক ফাউন্ডেশন এর যেই বইগুলো, এটাতো সরকারি প্রতিষ্ঠান। টাকা কামানো উদ্দেশ্যে নয়। এক্ষেত্রে পর্যাপ্ত টাকা না থাকলে এসব বইয়ের পিডিএফ পড়া যাবে?
৬) ছুটির সময় ছাত্ররা একজন একজন করে সালাম দিয়ে চলে যায়, তখন কি প্রত্যেককে সালাম এর জবাব দিতে হবে?