বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
(১)
ইফতারকে জামাত তরক করার মোটামোটি একটি কারণ হিসেবে দেখা যেতে পারে,তাদের জন্য যারা মসজিদের আযান শ্রবণ করেনা।কিন্তু যারা মসজিদের আযান শ্রবণ করতেছেন,তাদের জন্য ইফতার কোনো উযর নয়,বরং তারা অতি সংক্ষেপে অল্প পরিমাণে ইফতার করে মসজিদে গিয়েই মাগরিবের নামায পড়বেন।কেননা সাহাবায়ে কেরামগণও রোযা রেখেছেন,তারা ঘরে ইফতার শেষে মসজিদে গিয়ে মাগরিবের নামায পড়েছেন।অথবা মসজিদে গিয়ে এক দুইটি খেজুর খেয়ে জামাতে শরীক হতে হবে।বিস্তারিত জানুন-
1645
(২)
মনে না থাকলে বা ঘুমিয়ে থাকার দরুণ যদি জামাত ছুটে যায়,তাহলে এক্ষেত্রে জামাত তরকের গেনাহ হবে না।যদি আপনি ৪০দিন একাধারে নামায পড়ার নিয়ত করেন,তাহলে তো সেটা ভালো।ধারাবাহিক ৪০দিন কোনো আ'মল করলে, সেটার অনেক ফায়দা রয়েছে।তাই আপনি আবার নতুন করে শুরু করে দিবেন।নতুবা তাবলীগের এক চিল্লায় চলে যাবেন।
(৩)
বালেগ হওয়ার পর সামর্থ্য থাকলে অবশ্যই বিয়ে করে নেয়া উচিৎ।বিয়ে হচ্ছে ঈমানের অর্ধেক।এর অনেক প্রভাব রয়েছে আমাদের জীবনে।গোনাহ থেকে নিজেকে পবিত্র রাখার মোক্ষম এক হাতিয়ার।
(৪)
যাদের সমস্যা রয়েছে,তারাই চিকিৎসা হিসেবে করবেন।