ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
https://www.ifatwa.info/434 নং ফাতাওয়ায় আমরা বলেছি যে,
ইবনে আবেদীন শামী রাহ,কতটুকু জ্ঞানার্জন ফরযে কেফায়া শীর্ষক আলোচনা করতে যেয়ে এক পর্যায়ে বলেনঃ
وَأَمَّا فَرْضُ الْكِفَايَةِ مِنْ الْعِلْمِ، فَهُوَ كُلُّ عِلْمٍ لَا يُسْتَغْنَى عَنْهُ فِي قِوَامِ أُمُورِ الدُّنْيَا كَالطِّبِّ وَالْحِسَابِ.........................إلي أن قال............................................................................... وَالْعِلْمِ بِأَعْمَارِهِمْ وَأُصُولِ الصِّنَاعَاتِ وَالْفِلَاحَةِ كَالْحِيَاكَةِ وَالسِّيَاسَةِ وَالْحِجَامَةِ.
ফরযে কেফায়া মূলক জ্ঞানার্জন হচ্ছে।
(কেফায়া মানে যা কিছুসংখ্যক মুসলমান আদায় করলে সবাই দায়মুক্ত হয়ে যায়)
ঐ সমস্ত জ্ঞান যা পৃথিবীতে জীবনাতিপাতের ভিত্তি যেমনঃচিকিৎসাবিজ্ঞান,হিসাববিজ্ঞান,............
এবং শিল্পবিজ্ঞান, কৃষিবিজ্ঞান, র্রাষ্টবিজ্ঞান,ও হেজমাত তথা তৎকালিন এক প্রকার চিকিৎসাবিজ্ঞান।
(দ্বীনের ফরয জ্ঞানার্জনের পর যা অর্জন করা কিছু সংখ্যক মুসলমানের উপর ফরয)
রদ্দুল মুহতার,১/৪২;
(১)
জ্বী, তাওবাহ করে নিলে আল্লাহ সকল প্রকার গোনাহকে ক্ষমা করে দেন।সুতরাং তাওবাহ করে নিয়ে আপনি লেখাপড়া চালিয়ে যেতে পারবেন।
(২)
(ক)
আপনি তাওবাহ করে নেন,আল্লাহ অবশ্যই তাওবাহকে কবুল করবেন।
(খ)
আপনি তাওবাহ করে নিয়ে পড়াশুনাকে আবার চালিয়ে নিবেন।
হযরত ইবনে উমর রাযি থেকে বর্ণিত,
عن عبد الله بن عمر -رضي الله عنهما- عن النبي -صلى الله عليه وسلم- قال: «إن الله -عز وجل- يقبل تَوْبَةَ العَبْدِ ما لم يُغَرْغِرْ»
রাসূলুল্লাহ সাঃ বলেন, নিশ্চয় আল্লাহ তা'আলা বান্দার সাকরাতুল মওতের পূর্ব পর্যন্ত বান্দার তাওবাহ কবুল করেন।(সুনানে তিরমিযি,সুনানে ইবনে মা'জা)