ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
(১)
আপনি এখনই তাওবাহ করুন।আল্লাহ আপনার তাওবাহকে কবুল করুক আমীন।
(২)
আপনি এখনই তাওবাহ করুন।আল্লাহ আপনার তাওবাহকে কবুল করুক আমীন।
(৩)
আপনি এখনই তাওবাহ করুন।আল্লাহ আপনার তাওবাহকে কবুল করুক আমীন।
(৪)
এতে কোনো সমস্যা হবে না।
(৫)
যদি উনি ঘুষ গ্রহণ করেন, এবং আপনি সাবালক ছেলে সন্তান হন, তাহলে আপনার জন্য উনার মাল থেকে কিছুই গ্রহণ করা জায়েয হবে না। হ্যা, যদি উনাকে বখশিশ কেউ দেয়,তাহলে তা হালাল থাকবে।
যদি উনি ঘুষ গ্রহণ করেন, তাহলে স্ত্রী ও নাবালক সন্তানের উনার মাল থেকে গ্রহণ করা নাজায়েয হবে না।
(৬)
আপনি এখনই তাওবাহ করুন।আল্লাহ আপনার তাওবাহকে কবুল করুক আমীন।
(৭)
উনার কথাই যথার্থ।
(৮)
আপনি যেহেতু মানষিক রুগে আক্রান্ত।তাই আপনার কোনো কিছুই স্বাভাবিক ভাবে দেখা হবে না। সুতরাং উপরোক্ত কথামালা দ্বারা শিরিক হচ্ছে না।
(৯)
মুরশিদ গজলে কোনো শিরক নেই।
(১০)
যেহেতু মুখ দিয়ে কোনো কিছু উচ্ছারণ হয়নি, তাই তালাক হবে না।
(১১)
না, মাফ চাইতে হবে না।
(১২)
হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের নিকট থেকে জানতে হবে যে, তাদের হাসপাতাল কি সবাইকে ফ্রি সার্ভিস দিচ্ছে।যদি না দেয়, তাহলে সবার জন্য ব্যবহার জায়েয হবে না।
সুতরাং উক্ত হাসপাতালে প্রস্রাব পায়খানা করে থাকলে,কর্তৃপক্ষের নিকট ক্ষমা চাইতে হবে।
(১৩)
এ সম্পর্কে আমার জানা নাই।
(১৪)
জ্বী, বলা যাবে।
(১৫)
ইচ্ছাকৃত শুনলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি থেকে ক্ষমা চাইতে হবে। আর অনিচ্ছাকৃত হলে ক্ষমা চাইতে হবে না।
(১৬)
প্রশ্নটি অযৌক্তিক এবং অস্পষ্ট।দয়াকরে স্পষ্টকরে ইডিট করে দিবেন।