জবাব
وعليكم السلام ورحمة الله وبركاته
بسم الله الرحمن الرحيم
(০১)
কুরআন হাদীস,ইসলামী আকীদার খেলাফ না হলে মানা যাবে।
এখানে কিছু বিষয় আছে,যেমন এরকম কাজ করলে ভালো ফসল হবে,এই জাতীয় কথার সাথে ফসল বিশেষজ্ঞ গন একমত থাকেন,তাই সেগুলো মানা যাবে।
তবে ইসলাম বিরোধী হলে মানা যাবেনা।
(০২)
জমজমের পানি রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম দাঁড়িয়ে পান করেছেন। তা’ই আমরাও জমজমের পানি দাঁড়িয়ে পান করাকে উত্তম মনে করি।বাকি এভাবে জমজমের পানি পান করা জরুরী নয়।
হাদীস শরীফে এসেছেঃ
عَنِ ابْنِ عَبَّاسٍ، «أَنَّ رَسُولَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ شَرِبَ مِنْ زَمْزَمَ وَهُوَ قَائِمٌ
হযরত ইবনে আব্বাস রাঃ থেকে বর্ণিত। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জমজমের পানি দাঁড়িয়ে পান করেছেন। [সহীহ মুসলিম, হাদীস নং-২০২৬]
(০৩)
রোযা অবস্থায় চোখে ড্রপ দিলে এদ্বারা রোযার কোন ক্ষতি হবে না। তবে সতর্ক থাকতে হবে যেন গলার ভিতরে ঔষধ প্রবেশ না করে।
এমনিতে চোখে অষুধ দেবার কারণে গলায় তিতা অনুভূত হবার দ্বারা রোযা বিনষ্ট বা মাকরূহ হবে না।
وأما إذا اكتحل أو أقطر بشيئ من الدواء فى عينه لا يفسد الصوم عندنا، وإن وجد طعم ذلك فى حلقه (الفتاوى التاتارخانية-3\379، رقم-4630)
সারমর্মঃ
কেহ যদি চোখে সুরমা দেয়,বা ঔষধ এর ফোটা চোখে প্রবেশ করায়,তাহলে আমাদের নিকটে রোযা ভেঙ্গে যাবেনা।
বিস্তারিত জানুনঃ
(০৪)
মনের ধারণা আর কল্পনা জাতীয় স্বপ্ন বলেই মনে হচ্ছে।
এতে চিন্তিত হওয়ার কিছু নেই,কোনো সমস্যা হবেনা।