শরীয়তের বিধান মতে স্বপ্নদোষের কারণে যদি জাগ্রত হওয়া পর বীর্যের আছর পরিলক্ষিত হয়,তাহলে এক্ষেত্রে গোসল ফরয হবে।
মনে থাকুক বা নাই থাকুক।
হাদীস শরীফে এসেছেঃ
حَدَّثَنَا عَلِيُّ بْنُ حُجْرٍ، أَخْبَرَنَا شَرِيكٌ، عَنْ أَبِي الْجَحَّافِ، عَنْ عِكْرِمَةَ، عَنِ ابْنِ عَبَّاسٍ، قَالَ إِنَّمَا الْمَاءُ مِنَ الْمَاءِ فِي الاِحْتِلاَمِ .
ইবনু আব্বাস (রাঃ) হতে বর্ণিত আছে, তিনি বলেন, “বীর্যপাত হলেই গোসল ওয়াজিব” এই হুকুম ইহতিলামের (স্বপ্লদোষের) ক্ষেত্রে প্রযোজ্য।
(তিরমিজি ১১২)
وَقَالَ ابْنُ عَبَّاسٍ إِنَّمَا الْمَاءُ مِنَ الْمَاءِ فِى الْإِحْتِلَامِ.
ইবনু ‘আব্বাস (রাঃ) বলেছেন, ‘‘পানি পানি হতে’’ এ হুকুম হলো স্বপ্নদোষের জন্য।
(মিশকাত ৪৩২)
عن على رضى الله عنه مرفوعا قال: إنما الغسل من الماء الدافق (السنن الكبرى للبيهقى، كتاب الطهارة، باب وجوب الغسل بخروج المنى-1/282، رقم-811)
হযরত আলী রাঃ বলেন উত্তেজনায় বীর্য বের হলেই কেবল গোসল ফরজ হয়।
আরো জানুনঃ
,
★প্রশ্নে উল্লেখিত ছুরতে আপনার লিঙ্গে বীর্যের কোনো আছর, আঠালো কিছু পেয়েছেন কিনা?
যদি পেয়ে থাকেন,তাহলে গোসল ফরজ হবে।
উক্ত নামাজ পুনরায় আদায় করতে হবে।
আর যদি লিঙ্গে বীর্যের কোনো আছর, আঠালো কিছু না পেয়ে থাকেন,তাহলে গোসল ফরজ হবেনা।
ঐ ফজরের নামাজ পুনরায় আদায় করতে হবেনা।