ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
(১)
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
https://www.ifatwa.info/1233 নং ফাতাওয়ায় আমরা বলেছি যে,
উক্ত নারীর সাথে সহবাসের কামভাব নিয়ে স্পর্শ করতে হবে।
لما في ردالمحتار،ج:٣-ص:٣٣ (نسخة شاملة)
ويشترط وقوع الشهوة عليها لا على غيرها لما في الفيض لو نظر إلى فرج بنته بلا شهوة فتمنى جارية مثلها فوقعت له الشهوة على البنت تثبت الحرمة، وإن وقعت على من تمناها فلا
অর্থাৎ- যাকে স্পর্শ করা হচ্ছে,তাকে নিয়ে কামভাব থাকতে হবে।কেননা বর্ণিত রয়েছে,কেউ যদি তার মেয়ের লজ্জাস্থানের দিকে কামভাব ছাড়া দৃষ্টি দেয়,এবং কল্পনায় অন্য কোনো নারীকে সে সঙ্গী হিসেবে চায়,কিন্তু তৎক্ষণাৎ তার মেয়ের দিকে তার কামভাব জাগ্রত হয়ে যায়,তাহলে তখন হুরমতে মুসাহারা সাব্যস্ত হয়ে যাবে(তথা তার বিবি তার জন্য হারাম হয়ে যাবে)তবে যদি তার কামভাব কল্পিত সে নারীর উপরই থাকে তাহলে হুরমতে মুসাহারাহ সাব্যস্ত হবে না। (ফাতাওয়ায়ে শামী-৩/৩৩(শামেলা)
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই/বোন!
যেহেতু মায়ের সাথে কামভাব হওয়ার কথা না। বা প্রশ্নের বিবরণমতে কামভাব হয়নিও।তাই আপনার হুরমতে মুসাহারাহ সাব্যস্ত হবে না।
(২)
কেউ উপকার করলে তাকে জাযাকাল্লাহ বলে দু'আ দেওয়া উচিৎ।এই আকিদা রাখা উচিৎ যে, আল্লাহর হুকুমে অমুকের মাধ্যমে কল্যাণ হয়েছে।
(৩)
সম্মান প্রদর্শনের নিমিত্তে দাড়ানো শিরক হবে না।