১। কোন স্ত্রী কি তার স্বামীকে মুক্তি দেওয়ার কথা বলে ***** দিতে পারে??
২। কোন স্ত্রী যদি অন্য কারনে "আমি আর নেই " বলতে গিয়ে তালাকের নিয়ত করে ফেলে বা মনে মনে ভেবে ফেলে তালাকের কথা বা ভয় পেয়ে যায় এইটা বলতে গিয়ে, কারন বাক্য টা কেনায়া বাক্যের মতো। তার কোন ইচ্ছা ছিল না।।অন্য কারনে বলছিল।।তাহলে হুকুম কি??
৩। কোন পুরুষ যদি এইভাবে বলে প্রশ্ন করার জন্য,
" হুজুর যদি আমি তালাকের মিথ্যা স্বীকারোক্তি দেই এইটা বলে যে আমি আমার বউকে ****** দিয়েছি তাহলে কি সত্যি তা পতিত হয়ে যাবে??"
সে প্রশ্ন করার জন্য লিখেছে এইভাবে, এইভাবে লিখার জন্য কি মিথ্যা স্বীকারোক্তি হয়ে যাবে??সে তো যদি বলেছিল।
৪। ৩ নাম্বার প্রশ্ন করার সময় "বউকে" লিখার সময় যদি কোন মহিলা নিজের কথা ভেবে ফেলতো মনে মনে তাহলে সমস্যা হয়ে যাবে? মানে মনে মনে যদি প্রশ্ন আসে বউকে বলতে নিজেকে বুঝিয়ে ফেললো না তো?পরে আবার নিজেই উত্তর দেয়, না নিজেকে বুঝায়নি৷ মনে মনে এইসব প্রশ্ন আসে। কারন বউকে লিখার পরেই "***** দেওয়ার কথা আছে,,,,। এইখানে নিজেকে ভেবে ফেললো কিনা সেজন্য ভয় পায়।
# লিখার সময়তো বউকে ***** দেওয়ার কথা লিখা হয়েছে কিন্তু মহিলা যদি বউকে লিখার সময় মনে মনে নিজেকে দেওয়ার কথা ভেবে ফেলতো তাহলে???
মহিলা নিজেকে উদ্দেশ্য করে লিখেনি৷ বউকে লিখার সময় মনে মনে প্রশ্ন আসে এবং মনে মনেই উত্তর দেয়। এখানে তো একজন পুরুষের বলা কথাটা লিখা হয়েছে তাও কি মনে ওয়াসওয়াসা আসলে সমস্যা হবে?
৫। কোন স্ত্রী তার স্বামীর কথা বলে তালাকের মিথ্যা স্বীকারোক্তি দিলে তা হয় কিনা? অর্থাত তার স্বামী তাকে **** দেয়নি তাও সে যদি বলে,,, দিয়েছে তাহলে কি পতিত হয়??