বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
(১)
প্রস্রাব করার পর লিঙ্গকে তিনবার পানি দ্বারা ধৌত করতে হবে।যেহেতু প্রস্রাব অদৃশ্যমান নাজাসত।তাই লিঙ্গর আগাকে তিনবার ধৌত করে নিতে হবে।এবং যে হাত দ্বারা লিঙ্গর আগাকে নাড়ানো হবে,সেই হাতকেও তিনবার ধৌত করতে হবে।তিনবার লিঙ্গকে ধৌত করার পর লিঙ্গ থেকে পানি কাপড়ে লাগলে কাপড় নাপাক হবে না। উক্ত কাপড় দ্বারা নামায পড়া যাবে।
(২)
https://www.ifatwa.info/938 নং ফাতাওয়ায় বলেছি যে,
যদি ঠান্ডা পানি ব্যবহারে জীবন নাশ বা অসুস্থতা বৃদ্ধির আশংকা থাকে,তাহলে গরম পানি দিয়ে গোসল করে নামায আদায় করতে পারবেন।এ ব্যাপারে কোনো প্রকার শীতিলতা নেই।হ্যা গরম পানির যদি কোনো ব্যবস্থা না থাকে অথবা গরম পানি ব্যবহার করলেও অসুস্থতা বৃদ্ধির পূর্ণ আশংকা থাকে, তাহলে এমতাবস্থায় তায়াম্মুম করততে পারবেন।(আহসানুল ফাতাওয়া-২/৫৬)
সু-প্রিয় পাঠকবর্গ ও প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
ঠান্ডা পানি দ্বারা গোসল করলে যদি শারিরিক ক্ষতি হওয়ার আশংকা থাকে, তাহলে গরম।পানি দ্বারা গোসল করতে হবে।যদি গরম পানি দ্বারাও শারিরিক ক্ষতি হওয়ার আশংকা থাকে, তাহলে তায়াম্মুম করে পবিত্রতা অর্জন করা যাবে।