বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
وَعَن أبي بكرٍ قَالَ: قَامَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ عَلَى الْمِنْبَرِ ثُمَّ بَكَى فَقَالَ: «سَلُوا اللَّهَ الْعَفْوَ وَالْعَافِيَةَ فَإِنَّ أَحَدًا لَمْ يُعْطَ بَعْدَ الْيَقِينِ خَيْرًا مِنَ الْعَافِيَةِ» . رَوَاهُ التِّرْمِذِيُّ وَابْنُ مَاجَهْ وَقَالَ التِّرْمِذِيُّ: هَذَا حَدِيثٌ حَسَنٌ غَرِيب إِسْنَادًا
আবূ বাকর (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম একদিন মিম্বারের উপর দাঁড়িয়ে কেঁদে ফেললেন, অতঃপর বললেনঃ তোমরা আল্লাহর কাছে(দুনিয়া হিসেবে) ক্ষমা প্রার্থনা করো এবং (আখেরাত হিসেবে) শান্তি চাও। কেননা ঈমান আনার পর কাউকেও শান্তির চেয়ে উত্তম আর কিছু দেয়া হয় না। (তিরমিযী ও ইবনু মাজাহ; ইমাম তিরমিযী বলেন, হাদীসটি হাসান তবে সানাদ হিসেবে গরীব)হাসান সহীহ : তিরমিযী ৩৫৫৮, ইবনু মাজাহ ৩৮৪৯, সহীহ আল জামি‘ ৩৬৩২, সহীহ আত্ তারগীব ৩৩৮৭, ইরওয়া ৯১৭)
সুপ্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই/বোন!
পরকালে মুক্তির বিনিময়ে দুনিয়াতে শাস্তি চাওয়া জায়েয হবে না। বরং দুনিয়া ও আখেরাতের সকল স্থরে মুক্তি চাওয়াই রাসূলুল্লাহ সাঃ এর সুন্নাহ। আপনার বর্ণিত বিবরণ সঠিক।