আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

+1 vote
607 views
in বিবিধ মাস’আলা (Miscellaneous Fiqh) by (0 points)
আমার এক বন্ধু,কোনো বিষয়ে চার মাযহাবের ফিকহের প্রতিই আগ্রহী। কিন্তু সে সালাফি অনুসরণ করে।যাই হোক,আমি তাকে বলছিলাম,"এরকম কোনো বিষয়ে সব মাযহাবের মতামত জানার দরকার নাই কারণ তোর যথেষ্ট কুরআন হাদিসের জ্ঞান নেই।শেষে দেখবি নিজে যেইটা মানতেছ ঐটা থেকে আস্থা কমে যাবে।"

তার কী এটা উচিত হচ্ছে কুরআন হাদিসের জ্ঞান ছাড়া এরকম সব মাযহাবের মত সম্পর্কে জানা যে কোনো বিষয়ে?যদি না হয়,তাহকে আমি তাকে ব্যাপারটা কিভাবে বুঝাবো?

1 Answer

0 votes
by (574,260 points)
উত্তর
بسم الله الرحمن الرحيم

চার মাযহাবের সকল মতামতকে জানার উদ্দেশ্য যদি শুধুমাত্র জ্ঞান অর্জন করা হয়,তাহলে কোনো সমস্যা নেই।
তবে এই হুকুম উলামায়ে কেরামদের জন্য,সাধারণ মানুষদের জন্য এই হুকুম নয়।
তারা ফেতনায় পড়ে যাবে।
আর যদি চার মাযহাবের সকল মতামত জানার উদ্দেশ্য এটা হয়ে থাকে যে এসব মতামত থেকে বিচার বিশ্লেষণ করে একটিকে প্রাধান্য দিয়ে আমি তার উপর আমল করবো।
,
তাহলে প্রশ্ন হল দু’টি। যথা-

১-বিচার বিশ্লেষণটা করবে কে?

২-কোন মূলনীতির আলোকে বিচার বিশ্লেষণ করা হবে?


★বিচার বিশ্লেষণ কে করবে?

এটি একটি মৌলিক প্রশ্ন। কে বিচার বিশ্লেষণ করবে? যে ব্যক্তি কুরআন ও হাদীসকে অনুবাদ ছাড়া মূল কিতাব থেকে বুঝতে সক্ষম নয়। জানেনা আরবী শুদ্ধ করে পড়তেও। কোন হাদীসই সনদসহ মুখস্ত নেই। সনদের প্রতিটি রাবীর জীবনী মুখস্ত নয়। রাবীদের বিরুদ্ধে বা পক্ষে বলা মুহাদ্দিসীনদের বক্তব্য মুখস্ত নেই। মুহাদ্দিসীনগণ কোন কারণে রাবীকে দুর্বল বা সহীহ বলেছেন তা জানা নেই। আরবী ব্যকরণ শাস্ত্র সম্পর্কে নেই পর্যাপ্ত জ্ঞান। কুরআনের অলংকারশাস্ত্র সম্পর্কে নেই কোন জ্ঞান। পূর্ণ কুরআনের নাসেখ-মানসূখ, হাদীসের নাসেখ মানসূখ, সকল আয়াতের শানে নুজুল, হাদীসের শানে ওরূদ সম্পর্কে নেই কোন ইলম।

এরকম অজ্ঞ ব্যক্তি কি করে বুঝবে যে, কোন ইমামের বক্তব্যটি সঠিক আর কোন ইমামের বক্তব্যটি বেঠিক?

এমন অজ্ঞ ব্যক্তি যদি শুধু অনুবাদ পড়ে, কিংবা রাসূল সাঃ এর বলা খাইরুল কুরুন তথা শ্রেষ্ঠ যুগের পরের কোন উম্মতীর ব্যাখ্যার আলোকে নিজের মনমত যেটাকে ইচ্ছে গ্রহণ-বর্জন করার অধিকার থাকা কতটা ইসলাম মানা হবে? একবার ভেবে দেখবেন কি?

★কোন মূলনীতির আলোকে বিচার-বিশ্লেষণ করা হবে?

মুহাদ্দিসীনদের বক্তব্যের আলোকে? যদি বলেন যে, হ্যাঁ, তাই। মুহাদ্দিসীনরা যে হাদীসকে সহীহ বলেছেন, আমরা কেবল সেই হাদীস অনুপাতেই আমল করবো। আর ফুক্বাহায়ে কেরামের বক্তব্যটি যদি মুহাদ্দিসীনের নির্ধারিত করা সহীহ হাদীসের খেলাফ হয়, তাহলে মুহাদ্দিসীনের কথা মানবো। ফক্বীহের কথা ছেড়ে দিব।

যদি এমনটিই করে থাকেন, তাহলে প্রশ্ন হল, আপনি মুহাদ্দিসীদের কথা মেনে একটি হাদীসকে আমলযোগ্য সাব্যস্ত করছেন, মুহাদ্দিস ফক্বীহের কথা মেনে তিনি যে হাদীসকে আমলযোগ্য বলে ঘোষণা করছেন সেটি মানছেন না কেন?

এ কেমন বিচার? যিনি শুধু মুহাদ্দিস, তার কথা মেনে হাদীস সহীহ দুর্বল নির্ণয় করছেন, কিন্তু যিনি মুহাদ্দিস হওয়ার সাথে সাথে ফক্বীহ তার কথা মেনে তার বলা হাদীসকে কেন সহীহ মানছেন না?

এ বৈষম্য কেন? মুহাদ্দিসতো আর তার হাদীস সহীহ হওয়ার দলীল কুরআন থেকে বা হাদীস থেকে দিচ্ছে না, শুধুমাত্র নিজের ইজতিহাদ দ্বারা হাদীস সহীহ-জঈফ বলছেন, ঠিক একই কাজ করেছেন মুহাদ্দিস ফুক্বাহায়ে কেরাম। তারাও হাদীস যাচাই-বাছাই করে তার নিকট আমলযোগ্য সহীহ হাদীসের উপর নিজের মাযহাবকে প্রতিষ্ঠা করেছেন। সেখানে আপনি শুধু মুহাদ্দিসের কথা মেনে তার সহীহ বলা হাদীসকেই সহীহ মানবেন, অথচ মুহাদ্দিস ফক্বীহের বলা হাদীসকে জঈফ বলবেন কোন যুক্তিতে?

মুহাদ্দিস ফক্বীহ তার বর্ণিত মাসায়েলের বিপক্ষ হাদীসকে দলীলযোগ্য নয়, বা জঈফ মনে করেছেন বলেই ছেড়ে দিয়েছেন। আর যে হাদীসকে সহীহ ও আমলযোগ্য মনে হয়েছে, সে হাদীসের উপর স্বীয় মাযহাব অন্তর্ভূুক্ত করেছেন। তাহলে আপনি একজন ইমামের মাযহাবের মাসআলাকে যা তিনি কুরআন বা হাদীসের আলোকে দাঁড় করিয়েছেন। তাকে আরেক মুহাদ্দিসের বক্তব্যের আলোকে বাদ দিবেন কি করে?
এর কি কোন যৌক্তিক কারণ আছে? 

উদাহরণতঃ নামাযে আমীন জোরে আস্তে বলার ক্ষেত্রে মুহাদ্দিস ফক্বীহ ইমাম আবু হানীফা রহঃ ওয়াইল বিন হুজুর থেকে বর্ণিত আস্তে বলার বর্ণনাকে সহীহ ও আমলযোগ্য সাব্যস্ত করে এর উপর স্বীয় মাযহাব বানিয়েছেন। আর আমীন জোরে বলার বর্ণনাকে দুর্বল বা কোন কারণে আমলযোগ্য নয়, বলে পরিত্যাজ্য করেছেন।

অপরদিকে কতিপয় মুহাদ্দিস আমীন জোরে বলার বর্ণনাকে সহীহ সাব্যস্ত করেছেন। সেই সাথে আমীন আস্তে বলার বর্ণনাকে জঈফ সাব্যস্ত করেছেন।

এখন কথা হল, আপনি কার বক্তব্য নিবেন? আপনার প্রশ্ন অনুপাতে আপনার ধারণা হল, এক্ষেত্রে মুহাদ্দিস ফক্বীহের বলা সহীহ হাদীসকে ছেড়ে দিয়ে শুধু মুহাদ্দিসের বলা সহীহ হাদীসকে গ্রহণ করবেন? সে হিসেবে বলবেন যে, মুহাদ্দিস যেহেতু আমীন আস্তে বলার বর্ণনাকে জঈফ বলেছেন, আর জোরে বলার বর্ণনাকে সহীহ বলেছেন, তাই আমি মুহাদ্দিস ফক্বীহ ইমাম আবু হানীফার মত ছেড়ে দিয়ে আমীন জোরে বলার মত গ্রহণ করলাম।

এটা করবেন কেন? কিসের ভিত্তিতে করছেন? শুধু মুহাদ্দিস যে হাদীসকে সহীহ বললো, আপনার কাছে সেটি সহীহ। আর যে হাদীসকে মুহাদ্দিস ফক্বীহ সহীহ বললেন, সেটি সহীহ নয় কেন?

যিনি হাদীসের সনদ আর ইবারত সম্পর্কে বিশেষজ্ঞ আপনি তার কথাই গ্রহণীয় সাব্যস্ত করছেন, অথচ যিনি হাদীসের সনদ ও ইবারতের সাথে সাথে হাদীসের অন্তর্নিহিত অর্থ ও আগে পরের সকল ঘটনাসহ জানেন উক্ত ব্যক্তির কথাকে ছেড়ে দিবেন?

- হাদীস সহীহ জঈফ হওয়ার প্রমাণ কুরআন ও হাদীস নয়। বরং ব্যক্তির মতামত। তথা বিশেষজ্ঞ ব্যক্তিরা যে হাদীসকে সহীহ বলেছেন, আমরা সে হাদীসকে সহীহ বলি। যে হাদীসকে দুর্বল বলেন, আমরা সে হাদীসকে দুর্বল বলি। এ সহীহ বা জঈফ বলার উপর আমাদের কাছে কুরআন বা হাদীসের কোন দলীল নেই। পুরোটাই মুহাদ্দিসীনদের ইজতিহাদ তথা গবেষণা নির্ভর।

এ কারণেই এক হাদীসের ক্ষেত্রে একাধিক বক্তব্য এসেছে। এক হাদীসকে একদল মুহাদ্দিস সহীহ বলেছেন, অপরদল তাকে হাসান বলেছেন, কেউবা জঈফ বলেছেন।

যেহেতু হাদীস সহীহ বা জঈফ হওয়ার কোন দলীল কুরআন বা হাদীসে বর্ণিত নয়। এসবই গবেষকদের গবেষণার সৃষ্টি। যদি কুরআন বা হাদীসে কোন হাদীসকে সহীহ বা জঈফ বলা হতো, তাহলে আমরা কিছুতেই কারো গবেষণা মেনে হাদীসকে সহীহ বা জঈফ মানতাম না। বরং সরাসরি কুরআন ও হাদীসে বর্ণিত সহীহ এবং জঈফকেই মেনে নিতাম। কিন্তু যেহেতু কুরআন ও হাদীসে সহীহ বা জঈফের কথা উল্লেখ নেই, তাই আমাদের মূলনীতি হল, যিনি কুরআন ও হাদীসের শব্দের সাথ তার অন্তর্নিহিত অর্থ সম্পর্কে সম্মক অবগত, সেই সাথে যিনি আল্লাহর নবীর বলা শ্রেষ্ঠ যুগের মুহাদ্দিস ফক্বীহ তার কথার আলোকে হাদীসকে সহীহ ও জঈফ নির্ণিত করবো। তথা শ্রেষ্ঠ যুগের মুহাদ্দিস ফক্বীহ যে হাদীসকে গবেষণা করে সহীহ সাব্যস্ত করে আমলযোগ্য হিসেবে সাব্যস্ত করেছেন, তার হাদীসকে সহীহ ধরে আমল করবো। আর তিনি যে হাদীসকে জঈফ বা কোন কারণ সংশ্লিষ্ট সাব্যস্ত করে বাদ দিয়েছেন, আমরা উক্ত হাদীসকে আমলহীন ধরে আমল করবো না।

শ্রেষ্ঠ যুগের পরের কোন মুহাদ্দিসের গবেষণা মেনে হাদীস সহীহ বা জঈফ বলার চেয়ে শ্রেষ্ঠ যুগের মুহাদ্দিস ফক্বীহের গবেষণা মেনে হাদীসকে সহীহ বা জঈফ বলা কি অধিক নিরাপদ নয়?
,
এখন চার মাযহাবে মাসয়ালার ক্ষেত্রে অনেক সময় ভিন্নতা দেখা যায়, 
কোন মুজতাহিদ অন্য মুজতাহিদ এর বিরোধিতা করে ভিন্নমত পোষণ করতে পারেন তার ইজতিহাদী যোগ্যতার কারণে। যেমনটি ইমাম শাফেয়ী, ইমাম মালিক ও ইমাম আহমাদ বিন হাম্বল রহঃ প্রমূখগণ করেছেন। কোন ইজতিহাদের যোগ্যতা নেই এমন কোন সাধারণ মুসলমানের কোন অধিকার নেই, মনমত একটি মতকে পরবর্তী মুহাদ্দিসের বক্তব্যের আলোকে একটি প্রাধান্য দিয়ে দেয়া। আর মুহাদ্দিস ফক্বীহ ইমামের মতকে ভুল বলে আখ্যায়িত করা। এরকম আচরণ চরম ধৃষ্টতা বৈ কিছু নয়।

মুজতাহিদ ভুল করলেও একটি সওয়াব

عَنْ عَمْرِو بْنِ الْعَاصِ قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ -صلى الله عليه وسلم- « إِذَا حَكَمَ الْحَاكِمُ فَاجْتَهَدَ فَأَصَابَ فَلَهُ أَجْرَانِ وَإِذَا حَكَمَ فَاجْتَهَدَ فَأَخْطَأَ فَلَهُ أَجْرٌ

হযরত আমর বিন আস রাঃ থেকে বর্ণিত। রাসূল সাঃ ইরশাদ করেছেনঃ যখন কোন বিশেষজ্ঞ হুকুম বলতে গিয়ে ইজতিহাদ করে, আর তার ইজতিহাদ সঠিক হয়, তাহলে তার জন্য রয়েছে দু’টি সওয়াব। আর যদি ইজতিহাদে ভুল হয়, তাহলে তার জন্য রয়েছে একটি সওয়াব। {সহীহ বুখারী, হাদীস নং-৬৯১৯, সহীহ মুসলিম, হাদীস নং-৪৫৮৪, সুনানে আবু দাউদ, হাদীস নং-৩৫৭৬}


তাই মুজতাহিদের ইজতিহাদকৃত মাসআলায় চলার দ্বারা সওয়াব পাওয়া নিশ্চিত। চাই একটি হোক বা দুইটি। সওয়াবহীন কখনোই হবে না। তাই ভুলের উর্ধে কেউ নয় একথা সত্য। কিন্তু সবার ভুলেই সওয়াব হবে একথা কিন্তু নেই। কিন্তু মুজতাহিদের ভুলেও সওয়াবের নিশ্চয়তা রয়েছে। 

তাই নিজের কুপ্রবৃত্তির অনুসরণ করে কারো মতকে খেয়ালখুশি মত প্রাধান্য দেয়ার মানসিকতা ভ্রান্তিতা ছাড়া আর কিছু নয়।

যাকে ইচ্ছে তাকে মানা শরীয়তের অনুসরন নয় মন পূজা

যখন যে ইমামকে ইচ্ছে তাকে মানার প্রবণতা দ্বীনে শরীয়তের পাবন্দী হবে না, হবে কুপ্রবৃত্তির অনুসরণ। মন যখন চাইবে ইমাম আবু হানীফার অনুসরণ করা, আবার মন যখন চাইবে ইমাম শাফেয়ী রহঃ এর মতকে অনুসরন করা, কিংবা অন্য কোন ইমামের অনুসরণ করা এটা দ্বীনে শরীয়তের আনগত্ব হবে? না মন আর খাহেশাতের আনুগত্ব হবে?

যখন মন চাইল ইমাম আবু হানীফা রহঃ এর মাযহাব অনুসরণ করে বলে দিলেন যে, মহিলাদের স্পর্শ করলে অজু ভাঙ্গবে না। আর ইমাম শাফেয়ী রহঃ এর বক্তব্য যে, মহিলা স্পর্শ করলে অজু ভেঙ্গে যায়, মতটিকে ছেড়ে দিলেন সুযোগের সদ্ব্যবহার করার জন্য।

আবার কিছুক্ষণ পর হাত কেটে গেল, এবার যখন দেখা গেল যে, ইমাম আবু হানীফা রহঃ এর মাযহাব অনুপাতে অজু ভেঙ্গে গেছে, আর ইমাম শাফেয়ী রহঃ এর মতে অজু ভাঙ্গেনি। তখন সাথে সাথেই মাযহাব পাল্টে বলতে শুরু করে দিলেন যে, না, না আমি হানাফী না, আমি শাফেয়ী। তাই আমার অজু ভাঙ্গেনি।

এভাবে প্রতিটি মাসআলায় স্বীয় খাহেশাত অনুযায়ী মত পাল্টাতেই থাকলে এর নাম দ্বীন মানা? না মনপূজা?

এ কারণেই শায়েখ ইবনে তাইমিয়া রহঃ বলেনঃ “লাগামহীনভাবে যে মাযহাব যখন মনে চায়, সেটাকে মানা সুষ্পষ্ট হারাম ও অবৈধ। {ফাতাওয়া ইবনে তাইমিয়া-২/২৪১}
,

★★★সুতরাং সকল মাযহাবের মতামত  জানা বিষয় নিয়ে উপরোক্ত বিষয় তাকে বললে আশা করি তিনি বুঝবেন,ইনশাআল্লাহ  । 


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

------------------------
মুফতী ওলি উল্লাহ
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...