বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
কোরআন মাজীদ আমাদেরকে বলে,
إِنَّ رَبَّكُمُ اللَّهُ الَّذِي خَلَقَ السَّمَاوَاتِ وَالْأَرْضَ فِي سِتَّةِ أَيَّامٍ ثُمَّ اسْتَوَىٰ عَلَى الْعَرْشِ يُغْشِي اللَّيْلَ النَّهَارَ يَطْلُبُهُ حَثِيثًا وَالشَّمْسَ وَالْقَمَرَ وَالنُّجُومَ مُسَخَّرَاتٍ بِأَمْرِهِ ۗ أَلَا لَهُ الْخَلْقُ وَالْأَمْرُ ۗ تَبَارَكَ اللَّهُ رَبُّ الْعَالَمِينَ
নিশ্চয় তোমাদের প্রতিপালক আল্লাহ। তিনি নভোমন্ডল ও ভূমন্ডলকে ছয় দিনে সৃষ্টি করেছেন। অতঃপর আরশের উপর অধিষ্টিত হয়েছেন। তিনি পরিয়ে দেন রাতের উপর দিনকে এমতাবস্থায় যে, দিন দৌড়ে রাতের পিছনে আসে। তিনি সৃষ্টি করেছেন সূর্য, চন্দ্র ও নক্ষত্র দৌড় স্বীয় আদেশের অনুগামী। শুনে রেখ, তাঁরই কাজ সৃষ্টি করা এবং আদেশ দান করা। আল্লাহ, বরকতময় যিনি বিশ্বজগতের প্রতিপালক।
আরেক আয়াতে বলা হয়েছে, ‘ওয়ালাহুল হুকমু ওয়া ইলাইহি তুরজাউন’। অর্থাৎ, একমাত্র তারই হুকুম চলে এবং তোমরা সবাই তারই দিকে প্রত্যাবর্তন করবে’ (সূরা কাসাস : আয়াত-৭০)। তিনি যা করতে চান তাই করেন। তাকে ছাড়া কারো অধিকারের কিছুই নেই।
সুপ্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই/বোন!
মানুষের শত চেষ্টা থাকলেও কোনো কিছু হবে না, যতক্ষণ না আল্লাহর হুকুম হচ্ছে।আল্লাহর হুকুম হওয়ার পরই প্রত্যেকটা জিনিষ তার প্রতিক্রিয়া কে বাস্তবায়িত করে।
সুতরাং
আল্লাহ যদি কবুল করে তাহলে আল্লাহ রাস্তায় যেতে পারব। এ কথাটি বলা যাবে। তবে অনেকেই না বাচক হিসেবে একথাকে ব্যবহার করেন।এমনটা করা যাবে না।বরং কোনো কাজের নিয়ত করার পর আল্লাহর কাছ থেকে সাহায্য গ্রহণার্থেই বলতে হবে।