হাদীস শরীফে এসেছেঃ
عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، أَنَّ رَسُولَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ: ” إِنَّمَا الْإِمَامُ لِيُؤْتَمَّ بِهِ، فَإِذَا كَبَّرَ فَكَبِّرُوا، وَإِذَا قَرَأَ فَأَنْصِتُوا، وَإِذَا قَالَ: {وَلَا الضَّالِّينَ} [الفاتحة: 7] ، فَقُولُوا: آمِينَ، وَإِذَا رَكَعَ فَارْكَعُوا، وَإِذَا قَالَ: سَمِعَ اللهُ لِمَنْ حَمِدَهُ، فَقُولُوا: رَبَّنَا وَلَكَ الْحَمْدُ،
হযরত আবূ হুরায়রা রাঃ থেকে বর্ণিত। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেন। নিশ্চয় ইমাম নিযুক্ত করা হয়েছে তার অনুসরণ করার জন্য। সুতরাং যখন ইমাম তাকবীর বলে তখন তোমরা তাকবীর বল। আর যখন কিরাত পড়ে তখন চুপ থাকো। যখন ইমাম তিলাওয়াত করে “ওয়ালাদ্বল্লীন” তখন আমীন বলো। আর যখন ইমাম রুকু করে তখন তোমরাও রুকু কর। আর যখন ইমাম সামিআল্লাহু লিমান হামিদাহ বলে তখন বল রাব্বানা লাকাল হামদ। [মুসনাদে আহমাদ, হাদীস নং-৮৮৮৯, সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদীস নং-৮৪৬, সুনানে নাসায়ী, হাদীস নং-৯২১, সুনানে দারা কুতনী, হাদীস নং-১২৪৫, মুসান্নাফ ইবনে আবী শাইবা, হাদীস নং-৭১৩৭]
★★প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই,
নামাজে তাকবিরে তাহরিমা ব্যাতিত অন্যান্য তাকবির সুন্নাত,চাই একাকী আদায় করা হোক,চাই জামা'আত করে পড়া হোক।
ইমাম হোক,মুক্তাদী হোক,সকলের জন্য অন্যান্য তাকবির সুন্নাত।
সুতরাং প্রশ্নে উল্লেখিত ছুরতে মুক্তাদীর কাজ দ্বারা গুনাহ হয়নি।
এটির দ্বারা সুন্নাত আদায় হয়েছে।
★তবে মনে মনে বলবেনা,বরং মুখ নড়িয়ে তাশাহুদ পড়ার ন্যায় উচ্চারণ করে বলবে।
★সামিআল্লাহু লিমন হামিদা বলবেনা,রাব্বানা লাকাল হামদ বলতে হবে।
,
আরো জানুনঃ