আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
164 views
in বিবিধ মাস’আলা (Miscellaneous Fiqh) by (5 points)
আসসালামু আলাইকুম। আমার প্রশ্ন, ইয়াজুজ মাজুজ কি হযরত ঈসার আগে আসবে না পরে আসবে? তারা এসে কি করবে ও কিভাবে তারা ধ্বংস হয়ে যাবে? আর দাব্বাতুল আরদ কি ও কখন আসবে, ঈসা আঃ এর আগে না পরে? গাজওয়াতুল হিন্দ কি ইমাম মাহদীর আগে হবে না পরে হবে?

1 Answer

+1 vote
by (59,040 points)
edited by

 

 

بسم الله الرحمن الرحيم

জবাব,

প্রশ্নেল্লিখিত বিষয়টি নিম্নে বিস্তারিতভাবে তুলে ধরা হলো:

ûhvBdv Beby Avmx` (iv) e‡jb, ivm~jyjøvn () Avivdv‡Zi gv‡V (we`vq n‡¾i mg‡q) Ae¯’vb KiwQ‡jb| Avgiv Zvui ‡_‡K wbPy ¯’v‡b Ae¯’vb KiwQjvg| wZwb Avgv‡`i w`‡K ZvwK‡q e‡jb, ‡Zvgiv wK Av‡jvPbv KiQ? Avgiv ejjvg: wKqvgv‡Zi Av‡jvPbv KiwQ| wZwb e‡jb:

إِنَّ السَّاعَةَ لا تَكُونُ حَتَّى تَكُونَ عَشْرُ آيَاتٍ خَسْفٌ بِالْمَشْرِقِ وَخَسْفٌ بِالْمَغْرِبِ وَخَسْفٌ فِي جَزِيرَةِ الْعَرَبِ وَالدُّخَانُ وَالدَّجَّالُ وَدَابَّةُ الأَرْضِ وَيَأْجُوجُ وَمَأْجُوجُ وَطُلُوعُ الشَّمْسِ مِنْ مَغْرِبِهَا وَنَارٌ تَخْرُجُ مِنْ قُعْرَةِ عَدَنٍ تَرْحَلُ النَّاسَ، ونُزُولُ عِيسَى ابْنِ مَرْيَمَ...

ÔÔ`kwU AvqvZ ev wb`k©b bv NUv ch©šÍ wKqvgvZ n‡e bv: (1) c~e© w`‡K f~wgaŸm (f~c…ô hgx‡bi g‡a¨ Wy‡e hvIqv), (2) cwðgw`‡K f~wgaŸm, (3) Avie DcØx‡c f~wgaŸm, (4) আকাশ থেকে ধোঁয়া আসা (5) `v¾vj, (6) f~wgi cÖvYx, (7) BqvR~R-gvR~R, (8) cwðg w`K ‡_‡K m~‡h©v`q, (9) G‡W‡bi f~Mf© ‡_‡K AwMœ wbM©Z n‡q gvbyl‡`i‡K Zvwo‡q ‡bIqv Ges (10) gwiqg-cyÎ Cmv (Av)-Gi AeZiY|ÕÕ[gymwjg 2225 ]

এই আলামতগুলোর ধারাবাহিকতা কী হবে সে ব্যাপারে সুস্পষ্ট সহিহ কোন দলীল পাওয়া যায় না। তবে বিভিন্ন দলিলকে একত্রে মিলিয়ে এগুলোর ধারাবাহিকতা নির্ধারণ করা হয়ে থাকে। শাইখ উছাইমীনকে প্রশ্ন করা হয়েছিল কেয়ামতের বড় বড় আলামতগুলো কি ধারাবাহিকভাবে আসবে?

জবাব দিতে গিয়ে তিনি বলেন: কেয়ামতের আলামতগুলোর মধ্যে কোন কোনটির ধারাবাহিকতা জানা গেছে; আর কোন কোনটির ধারাবাহিকতা জানা যায়নি। ধারাবাহিক আলামতগুলো হচ্ছে- ঈসা বিন মরিয়মের অবতরণ, ইয়াজুজ-মাজুজের বহিঃপ্রকাশ, দাজ্জালের আত্মপ্রকাশ।

প্রথমে দাজ্জালকে পাঠানো হবে। তারপর ঈসা বিন মরিয়ম এসে দাজ্জালকে হত্যা করবেন। তারপর ইয়াজুজ-মাজুজ বের হবে। এই আলামতগুলোর ধারাবাহিকতা আমাদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ নয়। আমাদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে- কেয়ামতের বড় বড় কিছু আলামত আছে। এগুলোর কোন একটি প্রকাশ পেলে জানা যাবে, কেয়ামত অতি সন্নিকটে। কেয়ামত হচ্ছে- অনেক বড় একটা ঘটনা। এই মহা ঘটনার নিকটবর্তিতা সম্পর্কে মানুষকে আগেভাগে সতর্ক করা প্রয়োজন বিধায় আল্লাহ তাআলা কিয়ামতের জন্য বেশ কিছু আলামত সৃষ্টি করেছেন।[মাজমুউ ফাতাওয়া, খণ্ড-২, ফতোয়া নং- ১৩৭]

 `veŸvZyj Avi`&

Av‡Lix hvgvbvq wKqvg‡Zi mwbœKUeZ©x mg‡q hgxb †_‡K `veevZyj/`veŸvZyj Avi`& bvgK GK A™¢yZ Rš‘ †ei n‡e| Rš‘wU gvby‡li mv‡_ K_v ej‡e| GwU n‡e wKqvgZ wbKUeZ©x nIqvi Ab¨Zg me©‡kl fqven AvjvgZ| cwðg AvKv‡k m~h© Dw`Z nIqvi ci ZvIevi `iRv eÜ n‡q †m GwU †ei n‡e| mnxn nv`xQ †_‡K Rvbv hvq †h,cwðg AvKv‡k m~h© DVvi wKQy¶Y ciB hgxb †_‡K GB A™¢yZ Rv‡bvqviwU †ei n‡e| ZvIevi `iRv †h G‡Kev‡iB eÜ n‡q †m †M‡Q G K_vwU‡K P~ovšÍfv‡e c«gvY Kivi Rb¨ †m  gywgb †`i‡K Kv‡di †_‡K wbw`©ó wP‡ýi gva¨‡g Avjv`v K‡i  †dj‡e| gywg‡bi Kcv‡j wj‡L w`‡e ÔgywgbÕ Ges Kv‡d‡ii Kcv‡j wj‡L w`‡e ÔKv‡diÕ|

KziAvb gvwR‡`i m~iv bvg‡ji 82 bs Avqv‡Z Avjøvn ZvÕAvjv e‡jbt

وَإِذَا وَقَعَ الْقَوْلُ عَلَيْهِمْ أَخْرَجْنَا لَهُمْ دَابَّةً مِنَ الْأَرْضِ تُكَلِّمُهُمْ أَنَّ النَّاسَ كَانُوا بِآَيَاتِنَا لَا يُوقِنُونَ

ÔÔhLb cªwZkÖæwZ (wKqvgZ) wbKUeZ©x n‡e ZLb Avwg  Zv‡`i mvg‡b f~Mf© †_‡K GKwU c«vYx wbM©Z Ki‡ev| †m  gvby‡li mv‡_ K_v ej‡et G wel‡q †h, gvbyl Avgvi wb`k©b mg~‡n wek¦vm Ki‡ZvbvÕÕ|

Be‡b KvQxi e‡jbt Av‡Lix hvgvbvq gvbyl hLb bvbv cvcvPv‡i wjß n‡e, Avjøvni Av †`k cvjb eR©b Ki‡e Ges Øxb‡K cwieZ©b Ki‡e ZLb AvjøvnZvAvjv  Zv‡`i mvg‡b GB Rš‘wU †ei Ki‡ebÕÕ| Aci‡K ej‡et †n gywgb! †n Kv‡di!ÕÕ

(1) bex mvjøvjøvû AvjvBwn Iqv mvjøvg e‡jbt

تَخْرُجُ الدَّابَّةُ فَتَسِمُ النَّاسَ عَلَى خَرَاطِيمِهِمْ ثُمَّ يَغْمُرُونَ فِيكُمْ حَتَّى يَشْتَرِيَ الرَّجُلُ الْبَعِيرَ فَيَقُولُ مِمَّنِ اشْتَرَيْتَهُ فَيَقُولُ اشْتَرَيْتُهُ مِنْ أَحَدِ الْمُخَطَّمِينَ

ÔÔ`veevZyj/`veŸvZyj Avi`& bvgK GKwU c«vYx †ei n‡e Ges gvby‡li bv‡K wPý w`‡e| AZtci gvby‡liv c…w_ex‡Z Rxeb hvcb Ki‡e| c«vYxwU mKj gvby‡li bv‡KB `vM jvwM‡q w`‡e| GgbwK DU µqKvix‡K hw` wR‡Ám Kiv nq Zywg GwU Kvi KvQ †_‡K µq K‡i‡Qv? †m  ej‡et Avwg GwU bv‡K `vM Iqvjv GKRb e¨w³i wbKU †_‡K µq K‡iwQÕÕ| (Zvdmx‡i Be‡b KvQxi, (3/351)

(2) bex mvjøvjøvû AvjvBwn Iqv mvjøvg Av‡iv e‡jbt

تَخْرُجُ الدَّابَّةُ مَعَهَا عَصَا مُوسَى وَخَاتَمُ سُلَيْمَانَ فَتَجْلُو وَجْهَ الْمُؤْمِنِ بِالْعَصَا وَتَخْتِمُ أَنْفَ الْكَافِرِ بِالْخَاتَمِ حَتَّى إِنَّ أَهْلَ الْخِوَانِ لَيَجْتَمِعُونَ فَيَقُولُ هَذَا يَا مُؤْمِنُ وَيَقُولُ هَذَا يَا كَافِرُ

ÔÔ`veevZyj/`veŸvZyj Avi`& †ei n‡e| Zvi mv‡_ _vK‡e g~mv (Avt)Gi jvwV Ges myjvqgvb (Avt)Gi AvswU| Kv‡d‡ii bv‡K myjvqgvb (Avt)Gi AvswU w`‡q `vM jvMv‡e Ges g~mv (Avt)Gi jvwV w`‡q gyÕwg‡bi  †Pnviv‡K D¾j K‡i w`‡e|  †jv‡Kiv Lvbvi  †Uwej I `¯ÍiLvbvq e‡m I G‡K Aci‡K ej‡et †n gyÕwgb! †n Kv‡di! (gymbv†` Avngv` -7924)

c«vYxwU gvby‡li mv‡_ K_v ej‡e| c«vYxwU wK wel‡q gvby‡li mv‡_ K_v ej‡e- G e¨vcv‡i Avjøvgv Avj~mx e‡jbt Avqv‡Z D‡jøwLZ KziAv‡bi evYxwUB n‡e Zvi K_v| A_©vr GB evK¨wU †m  Avjøvni c¶ †_‡K gvbyl‡K ïbv‡e| gg© GB †h, AvR‡Ki c~‡e© A‡bK gvbylB Avjøvni AvqvZ I wb`k©bmg~†n wek¦vm K‡iwb| we‡kl K‡i wKqvg‡Zi AvjvgZ I Zv AvMg‡Yi wel‡q| GgbwK Avgvi AvMg‡Yi wel‡qI A‡bK gvbyl wek¦vm Ki‡Zvbv| GLb †m  mgq G†m  †M‡Q Ges AvwgI †ei n‡q G‡mwQ|

bex mvjøvjøvû AvjvBwn Iqv mvjøvg Av‡iv e‡jbt

تَخْرُجُ الدَّابَّةُ مَعَهَا عَصَا مُوسَى وَخَاتَمُ سُلَيْمَانَ فَتَجْلُو وَجْهَ الْمُؤْمِنِ بِالْعَصَا وَتَخْتِمُ أَنْفَ الْكَافِرِ بِالْخَاتَمِ حَتَّى إِنَّ أَهْلَ الْخِوَانِ لَيَجْتَمِعُونَ فَيَقُولُ هَذَا يَا مُؤْمِنُ وَيَقُولُ هَذَا يَا كَافِرُ

ÔÔ`veevZyj/`veŸvZyj Avi`& †ei n‡e| Zvi mv‡_ _vK‡e g~mv (Avt) Gi jvwV Ges myjvqgvb (Avt)Gi AvswU| Kv‡d‡ii bv‡K myjvqgvb (Avt)Gi AvswU w`‡q `vM jvwM‡q w`‡e Ges g~mv (Avt) Gi jvwV w`‡q gywg‡bi  †Pnviv‡K D¾j K‡i w`‡e| GgbwK  †jv‡Kiv Lvbvi  †Uwe‡j (`¯ÍiLvbvq) e‡m I G‡K Aci‡K ej‡et †n gywgb! †n Kv‡di! (gymbv†` Bgvg Avngv`, Avngv` kv‡Ki e‡jbt nv`x‡Qi mb` mnxn, nv`xQ bs- 7924)

বিভিন্ন হাদীস থেকে এতটুকু জানা যায় যে, হিন্দুস্তানের চুড়ান্ত যুদ্ধ হবে দাজ্জালের আবির্ভাব ও হযরত ঈসা (আঃ) এর অবতরণের কিছু পূর্বে এবং গাযওয়াতুল হিন্দে বিজয়ী বাহিনী যোগ দান করবেন ইমাম মাহদীর সাথে ।

 হযরত আবু হুরায়রাহ রা. থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন-

 وَعَدَنَا رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم غَزْوَةَ الْهِنْدِ فَإِنْ أَدْرَكْتُهَا أُنْفِقْ فِيهَا نَفْسِي وَمَالِي فَإِنْ أُقْتَلْ كُنْتُ مِنْ أَفْضَلِ الشُّهَدَاءِ وَإِنْ أَرْجِعْ فَأَنَا أَبُو هُرَيْرَةَ الْمُحَرَّرُ. روى النسائي ٣١٧٣ ، وأحمد ٢/٢٢٩, والحديث ضعفه الألباني في ضعيف سنن النسائي ٢٠٢ ، ٢٠٣ . وكذلك الشيخ شعيب الأرنؤوط في تخريجه لمسند أحمد ١٢/٢٩ , البداية والنهاية لابْنُ كَثِيرٍ: ١٩/١٠

 ‘রাসুলুল্লাহ আমাদেরকে গাজওয়ায়ে-হিন্দ -এর ওয়াদা করেছেন। সুতরাং  আমি যদি তা পেয়ে যাই, তাহলে আমি আমার জান ও মাল (আল্লাহ’র রাস্তায়) দিয়ে দিবো। আর যদি আমাকে (ওই যুদ্ধে) কতল করে ফেলা হয়, তাহলে আমি হবো সর্বোত্তম শহিদগণের মধ্যে একজন। আর আমি যদি (ওই জিহাদে বেঁচে) ফিরে আসি, তাহলে আমি আবু হুরায়রাহ হবো (দোযখের শাস্তি থেকে) মুক্তিপ্রাপ্ত ’। [সুনানে নাসায়ী, হাদিস ৩১৭৩; মুসনাদে আহমদ- ২/২২৯; আল-বিদায়াহ ওয়ান-নিহায়াহ, ইবনে কাসির- ১০/১৯]

ইমাম নুআইম বিন হাম্মাদ (মৃ: ২২৮ হি:) নিজ সনদে হযরত সাফওয়ান রা.-এর সূত্রে বর্ণনা করেন, তিনি বলেন-

 حَدَّثَنَا الْوَلِيدُ ، حَدَّثَنَا صَفْوَانُ بْنُ عَمْرٍو ، عَمَّنْ حَدَّثَهُ ، عَنِ النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ ، قَالَ : ” يَغْزُو قَوْمٌ مِنْ أُمَّتِي الْهِنْدَ ، يَفْتَحُ اللَّهُ عَلَيْهِمْ حَتَّى يَأْتُوا بِمُلُوكِ الْهِنْدِ مَغْلُولِينَ فِي السَّلاسِلِ ، فَيَغْفِرُ اللَّهُ لَهُمْ ذُنُوبَهُمْ ، فَيَنْصَرِفُونَ إِلَى الشَّامِ ، فَيَجِدُونَ عِيسَى ابْنَ مَرْيَمَ عَلَيْهِ السَّلامُ بِالشَّامِ ” . رواه نعيم بن حماد في ” الفتن ” (ص/٣٩٩) قال : حدثنا الوليد ، عن صفوان بن عمرو ، عمن حدثه عن النبي صلى الله عليه وسلم . وهذا إسناد ظاهر الضعف بسبب عنعنة الوليد بن مسلم ، وظاهره ـ أيضا ـ الإرسال ، لأنه ليس فيه أن من حدث صفوان بن عمرو سمع النبي صلى الله

عليه وسلم ، ولا أنه كان صحابيا

 ‘অবশ্যই আমার উম্মতের একটি গোষ্ঠি হিন্দ-এর সাথে গাজওয়া (জিহাদ) করবে।আল্লাহ (তাআলা ওই মুজাহিদগণকে) তাদের উপর বিজয় দান করবেন। এমনকি তারা হিন্দে’র রাষ্ট্রনায়কদেরকে শিকল দিয়ে বেঁধে নিয়ে আসবে। আল্লাহ তাদের গোনাহ সমূহ ক্ষমা করে দিবেন। এরপর তারা শাম-এর দিকে ড়ওনা হবে। তারা শামে (গিয়ে) ঈসা ইবনে মারইয়াম (আ.)-এর দেখা পাবে’। [আল-ফিতান, নুআইম বিন হাম্মাদ- ৩৯৯ পৃ:]

আবদুল্লাহ ইবনে হারিস (রাঃ) থেকে বর্ণিত, রাসূল (সাঃ) বলেছেন, “পূর্বদিক (খোরাসান) থেকে কিছু লোক বের হয়ে আসবে, যারা ইমাম মাহদির খিলাফত প্রতিষ্ঠায় সাহায্য করবে এবং খিলাফত প্রতিষ্ঠা সহজ করে দিবে”। [সুনানে ইবনে মাজা, খণ্ড ৩, হাদিস নং ৪০৮৮]

আবু সাঈদ খুদরী (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেছেন, মাহদী আমার বংশের হবে। তার চেহারা উজ্জ্বল হবে। (তার দ্বারা) গোটা দুনিয়ায় ইনসাফ কায়েম হবে। যেমনিভাবে (ইতোপূর্বে) পুরো দুনিয়ায় অন্যায় প্রতিষ্ঠা হয়েছিল। তিনি সাত বছর খেলাফতের দায়িত্ব পালন করবেন। (সুনানে আবু দাউদ : ৪২৮৪)। হযরত আলী (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, মাহদী আমাদের আহলে বাইত থেকে হবে। আল্লাহ তা’আলা তাকে একরাতে খিলাফতের যোগ্য করবেন। (সুনানে ইবনে মাজাহ : ৪০৮৫)।


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

--------------------------------
মুফতী মুজিবুর রহমান
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...