বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহাম।
জবাবঃ-
আল্লাহ তা'আলা বলেন,
يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُوا اجْتَنِبُوا كَثِيرًا مِّنَ الظَّنِّ إِنَّ بَعْضَ الظَّنِّ إِثْمٌ ۖ وَلَا تَجَسَّسُوا وَلَا يَغْتَب بَّعْضُكُم بَعْضًا ۚ أَيُحِبُّ أَحَدُكُمْ أَن يَأْكُلَ لَحْمَ أَخِيهِ مَيْتًا فَكَرِهْتُمُوهُ ۚ وَاتَّقُوا اللَّهَ ۚ إِنَّ اللَّهَ تَوَّابٌ رَّحِيمٌ
মুমিনগণ, তোমরা অনেক ধারণা থেকে বেঁচে থাক। নিশ্চয় কতক ধারণা গোনাহ। এবং গোপনীয় বিষয় সন্ধান করো না। তোমাদের কেউ যেন কারও পশ্চাতে নিন্দা না করে। তোমাদের কেউ কি তারা মৃত ভ্রাতার মাংস ভক্ষণ করা পছন্দ করবে? বস্তুতঃ তোমরা তো একে ঘৃণাই কর। আল্লাহকে ভয় কর। নিশ্চয় আল্লাহ তওবা কবুলকারী, পরম দয়ালু।(সূরা হুজুরাত-১২)
সুপ্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই/বোন!
গীবত করা এবং গীবত শ্রবণ করা উভয়টাই গোনাহ।ইচ্ছাকৃত গিবত শ্রবণ মানে অন্যের দোষ অন্বেষণ করা।আর অন্যের দোষ অন্বেষণ করা গোনাহ। সুতরাং ইচ্ছাকৃত অন্যর গিবত শ্রবণ করা অন্যর হক নষ্ট করার নামান্তর।
(২)
রাতের শেষ প্রহরে উঠে শুধুমাত্র দু'আ করা এবং নামায পড়ে দু'আ করা উভয়টা সমান নয়। নামায পড়ে দু'আ করাে ফযিলতই বেশী।
(৩)
তাহাজ্জুদের দু'রাকাত নামায পড়তেছি।এরকম নিয়ত করে তাহাজ্জুদ পড়া হবে।