আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
271 views
in বিবিধ মাস’আলা (Miscellaneous Fiqh) by (26 points)
edited by
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লহি ওয়া বারকাতুহ্।

১)আমাদের একজন শিক্ষক ক্লাসে একটি বই দেখিয়ে বলেছিলো সেটা কারো দরকার কিনা।একজন হাত উঠালে তাকে বইটা দিয়ে দেন।অতঃপর আরো কয়জন মজা করে অন্যায় হয়েছে বলে দাবি করাতে স্যারও যাকে বই দিয়েছিলো তাকে মজা করে বলছিলো সবাইকে চকলেট খাওয়াতে।পরবর্তীতে সে সবাইকে চকলেট খাওয়ায়।

★এখন এটি কি ঘুষ হয়েছে?চকলেট খাওয়নো
 বই দেওয়ার শর্ত ছিলো না, শুধুমাত্র একজনকে দেয়ার ফলে অন্য ক'জন বললে স্যার মজা করেই সবাইকে চকলেট খাওয়াতে বলেছিলেন
★যারা চকলেট কিনতে হেল্প করেছে বা চকলেট খেয়েছে সেটা কি হারাম কাজ হয়েছে?

২)খাওয়ার সময় একপাশ থেকে না খেয়ে পুরো ভাত মাখিয়ে খাওয়া কি সুন্নতের খেলাফ?

৩)এক্ষেত্রে একপাশ থেকে খাওয়া সুন্নত বলতে কি নিজের প্লেট থেকে একপাশ থেকে খাওয়া বুঝানো হয়েছে নাকি অনেকজন একসাথে খেলে একপাশ থেকে খাওয়া বুঝানো হয়েছে?
৪)এ ধরণের সোয়েটার মেয়েরা পরতে পারবে?পরলে কি বিজাতীয় সংস্কৃতি ফলো করা হবে?

https://photos.app.goo.gl/4n9cUbEVGzjdHPxd9

https://photos.app.goo.gl/31iDEqbRC6kg165T8

৫)পরীক্ষার সময় কি কারো কাছে কোনো প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করা যাবে নাকি নিজে যা পারি তাই লিখতে হবে?

৬)অযু করার পর স্বাভাবিক সময়ে (নামাজরত অবস্থায় নয়)উচ্চস্বরে হাসলে কি অযু ভেঙে যাবে? আমি শুনেছি নামাজরত অবস্থায় হাসলে ভেঙে যায়

৭)নিন্মোক্ত লেখাটি কি সঠিকঃ

হযরত ইবনে আব্বাস (রাঃ) বলেছেন: হিজড়ারা জীনদের সন্তান। কোনো এক ব্যক্তি আব্বাস (রাঃ) কে প্রশ্ন করেছিলেন এটা কীভাবে হতে পারে? জবাবে তিনি বলেছিলেন যে, “আল্লাহ্ ও রাসুল (সাঃ) নিষেধ করেছেন যে মানুষ যেনো তার স্ত্রীর মাসিক ঋতুস্রাব চলাকালে যৌন সংগম না করে”, সুতরাং কোনো মহিলার সঙ্গে তার ঋতুস্রাব হলে শয়তান তার আগে থাকে ও সেই শয়তান দ্বারা ওই মহিলা গর্ববতী হয় এবং হিজড়া সন্তান প্রসব করে। (মানুষ ও জীন এর যৌথ মিলনজাত সন্তানকে ইসলামে বলা হয় “খুন্নাস”)। তথ্য: সূরা বানী ইস্রাইল- আর রাহমান , ইবনে আবি হাতিম, হাকিম তিরমিজি।
আরেক হাদিসে হিজরা জন্মের হেকমত উল্লেখপূর্বক আলোচনা এভাবে এসেছে যে, হযরত ইবনে আব্বাস (রাঃ) কে একবার জিজ্ঞাসা করা হল,হিজরা কেন জন্ম নেয়? তদুত্তরে ইবনে আব্বাস বললেন, স্ত্রীর মাসিক চলাকালে যখন স্বামী তার সাথে সহবাস করে, তখন শয়তান ঐ যৌনমিলনে আগে আগে থেকে উক্ত ব্যক্তির সাথে যৌনকার্যে শরিক হয়,এবং শয়তানের বীর্য ঐ মহিলার গর্ভে গিয়ে পৌছে,যার ফলে হিজরা সন্তান জন্ম গ্রহণ করে। (ত্বরতুসী-কিতাবু তাহরীমিল ফাওয়াহিশ)

বৈজ্ঞানিকভাবেও দেখা যাচ্ছে হিজড়া সন্তানের সেক্স ক্রোমোজোম প্যাটার্ন XXY, XYY. যেখানে মায়ের থেকে পাওয়া X ও বাবার থেকে পাওয়া Y বা X ক্রোমোজম মিলে মহিলার XX এবং পুরুষের XY সেক্স ক্রোমোজম সৃষ্টি হয়। তাহলে এই অতিরিক্ত Y ক্রোমোজম কার? এই প্রশ্নে তৃতীয় কোনো জ্বীন কিংবা শয়তানকে দায়ী করলে উত্তর সহজেই মিলে যায়।

সুতরাং, হিজড়া সন্তান কেন হয় সেবিষয়ে বৈজ্ঞানিক ও ইসলামিক ব্যাখ্যা সম্পর্কে আমরা জানলাম। বিজ্ঞান আমাদের কিছু প্রতিকার দিলেও প্রতিরোধ সম্পর্কে জানাতে পারেনি। তবে ইসলাম সুস্পষ্টভাবে প্রতিরোধ সম্পর্কে বর্ণনা করেছে।

#collected

৮)নিন্মলিখিত সবগুলো পয়েন্ট কি বিদআত?
⭕⭕⭕ বিদাত লিস্টঃ
যাদের জানা দরকার তারা জেনে নিন।যারা জেনে মানবেন না তারা তর্ক থেকে দূরে থাকেন।আর তর্ক করতে চাইলে দলিল নিয়ে আসেন।

❌ ওজু শেষ পশ্চিম আকাশের দিকে সাহাদাত আঙ্গুল তুলে দুআ বলা।

❌ দরুদে মাহি, দরুদে হাজারি, দরুদে লাঠি ইত্যাদি দরুদ পড়া।

❌ তিন বা পাঁচ লাখ কালেমা খতম করা। (মৃত্যু ব্যক্তির জন্য অথবা অসুস্থ ব্যক্তির জন্য)।

❌ বিশেষ চাহিদা বা মনের আসা পুরনের জন্য ৪০ দিনের যে কোন আমল করা।

❌ দুআ ইউনুষ খতম করা।

❌ কালেমা খতম করা।

❌মৃত ব্যক্তির পাশে বসে কুরআন খতম দেয়া।
❌ দরূদে মুকাদ্দাস, দরূদে মাহী , দরূদে তাজ, দরূদে তুনাজ্জিনা, দরূদে নারী, দরূদে সায়াদাত, দরূদে কামালিয়া। আরো অনেক আছে।

❌ মিলাদ পড়া।

❌ শবে বরাত পালন করা।

❌ শবে মেহরাজ পালন করা।

❌ হুযুর ডেকে এনে কুরআন খতম পড়া।

❌ হুযুরদের ডেকে এনে খতমে ইউনুস পড়া।

❌হুজুর ডেকে অসুস্থ ব্যক্তির জন্য বিভিন্ন ধরনের খতম পড়া।
যেমনঃ- কালিমা খতম, দরুদ খতম।

❌ দল বেঁন্দে উচ্চসরে যিকির করা।

❌ নামাযে নাওয়াই তুআন পড়া।

❌ নামাযের মুছল্লায় ইন্নি ওয়াজজাহতু পড়া।

❌ ফরজ নামাজের পরে দল বদ্ধ ভাবে মুনাজাত করা।

❌ রোযার সময় নাওয়াতুআন আছুম্মাগাদাম পড়া।

❌ কদম বুসি করা।

❌ ঈদে মীলাদুন্নবী পালন করা ।
❌ শুক্রবার ৮০ বার দরুদে ইব্রাহিম পড়া।

❌ নাবী (সঃ) কে দাড়িয়ে সালাম দেয়া।

❌ নামাজ শেষে জাইনামাজে চুমু খাওয়া।

❌ ঔষধ খাওয়ার আগে "আল্লাহ্ শাফী..." বলা।

❌ বিবাহ বার্ষিকী পালন করা।

❌ মৃত মা বাবার জন্য দুই রাকাত নামাজ পড়া।

❌ মনগড়া প্রাত্যহিক নামায ও তার খেয়ালী সওয়াব

❌ বিভিন্ন মাসের খেয়ালী নামাজ পড়া

❌ ওজুর সময় প্রত্যেক অঙ্গ ধৌত করার সময় আলাদা আলাদা দুআ বলা।

❌ ওজুর পর সূরা কদর পড়া।

❌ আজানের দুআর সাথে "ইন্নাকা লা তুখলিফুল মিয়াদ" এই টুকু যোগ করা।

❌ ফজর নামাজের পর ১৯ বার ‘বিসমিল্লাহ’ বলা।

❌ ওযূর পানি পাত্রের মধ্যে পড়লে উক্ত পানি দ্বারা ওযূ হবে না বলে বিশ্বাস করা

❌ তারাবিতে চার রাকাত অন্তর দোয়া পরা।

❌ তাওবা খতম করা।

❌ দলবেধে পারা ভাগ করে কোর-আন খতম।

❌ সাত সালাম।

❌ খতমে খাঞ্জেখান।

❌ আযান ইকামতের মধ্যে বা অন্য যেকোনো সময় রাসুল সা. এর নাম শুনলে বৃদ্ধা আঙ্গুলে চুমু দিয়ে চোখে লাগানো।

❌ সূরা ইয়াসিন খতম দেয়া।

❌ মাসিক/মেস্ন/পিরিয়ড অবস্থায় রোজা রাখা।

❌ রমজান মাসে কুরআন পড়ে অন্যর জন্য বক্সিয়ে দেয়া।

[ রেফারেন্স নেই বলেই এসব বিদ'য়াত।
বিদ'য়াতের রেফারেন্স হয়না।

যদি এগুলো সহীহ আমল হতো তাহলে অবশ্যই এগুলোর রেফারেন্স থাকতো। ]

©

৯)যদি অনেক প্রয়োজন হয় তাহলে কি আমি ifatwa  তে এক মাসে ৪ টার অধিক প্রশ্ন করতে পারি,করলে কি গুনাহ হবে?

১০)এক মাসে ৪ টার অধিক প্রশ্ন করার দরকার হতে পারে এটার জন্য কি আমি একাধিক একাউন্ট ইউজ করে প্রশ্ন করতে পারি?এটি কি প্রতারণা হবে?গুনাহ হবে কি?

জাযাকুমুল্লাহ খায়ের

1 Answer

0 votes
by (712,400 points)
edited by

ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহাম।
জবাবঃ-

(১)https://www.ifatwa.info/1382 নং ফাতাওয়ায় বলেছি যে,

ﻭﻋﻦ ﺃﺑﻲ ﻫﺮﻳﺮﺓ ﺭﺿﻲ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻨﻪ ﺃﻥ ﺍﻟﻨﺒﻲ ﺻﻠﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻪ ﻭﺳﻠﻢ ﻗﺎﻝ : « ﺗﻬﺎﺩﻭﺍ ﺗﺤﺎﺑﻮﺍ »
হযরত আবু হুরায়রা রাযি থেকে বর্ণিত,রাসূলুল্লাহ সাঃ বলেন,তোমরা পরস্পর হাদিয়া দাও তবে তোমাদের পরস্পর মহব্বত সৃষ্টি হবে।(আল-আদাবুল মুফরাদ)ইরওয়াউল গালিল-৬/৪৪

হাফেয ইবনে আব্দুল বার রাহ বলেন,
[ ﻛﺎﻥ ﺭﺳﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ ﺻﻠﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻪ ﻭﺳﻠﻢ ﻳﻘﺒﻞ ﺍﻟﻬﺪﻳﺔ ﻭﻧﺪﺏ ﺃﻣﺘﻪ ﺇﻟﻴﻬﺎ، ﻭﻓﻴﻪ ﺍﻷﺳﻮﺓ ﺍﻟﺤﺴﻨﺔ ﺑﻪ ﺻﻠﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻪ ﻭﺳﻠﻢ . ﻭﻣﻦ ﻓﻀﻞ ﺍﻟﻬﺪﻳﺔ ﻣﻊ ﺍﺗﺒﺎﻉ ﺍﻟﺴﻨﺔ ﺃﻧﻬﺎ ﺗﻮﺭﺙ ﺍﻟﻤﻮﺩﺓً ﻭﺗُﺬﻫﺐ ﺍﻟﻌﺪﺍﻭﺓ ]
রাসূলুল্লাহ সাঃ হাদিয়াকে গ্রহণ করতেন,এবং হাদিয়া দিতে উম্মতকে উৎসাহ দিতেন।এতেই নিহিত রয়েছে রাসূলুল্লাহ সাঃ এর উত্তম আদর্শ ও নমুনা।সুন্নাতের অনুসরণে হাদিয়ার তাৎপর্য হল যে,তা মহব্বত সৃষ্টি করে ও শত্রুতাকে দূর করে।(ফতহুল মালিক-৯/৩৫৮-৩৫৯)(শেষ)

https://www.ifatwa.info/3747 নং ফাতাওয়ায় বলেছি যে,
অন্যর মাল তার অন্তরের সন্তুষ্টি ব্যতীত কারো জন্য হালাল হয় না।বিদায় এসব পরিত্যাজ্য।
কেননা আল্লাহ তা'আলা বলেনঃ
ﻳَﺎ ﺃَﻳُّﻬَﺎ ﺍﻟَّﺬِﻳﻦَ ﺁﻣَﻨُﻮﺍْ ﻻَ ﺗَﺄْﻛُﻠُﻮﺍْ ﺃَﻣْﻮَﺍﻟَﻜُﻢْ ﺑَﻴْﻨَﻜُﻢْ ﺑِﺎﻟْﺒَﺎﻃِﻞِ ﺇِﻻَّ ﺃَﻥ ﺗَﻜُﻮﻥَ ﺗِﺠَﺎﺭَﺓً ﻋَﻦ ﺗَﺮَﺍﺽٍ ﻣِّﻨﻜُﻢْ ﻭَﻻَ ﺗَﻘْﺘُﻠُﻮﺍْ ﺃَﻧﻔُﺴَﻜُﻢْ ﺇِﻥَّ ﺍﻟﻠّﻪَ ﻛَﺎﻥَ ﺑِﻜُﻢْ ﺭَﺣِﻴﻤًﺎ
তরজমাঃ-হে ঈমানদারগণ! তোমরা একে অপরের সম্পদ অন্যায়ভাবে গ্রাস করো না। কেবলমাত্র তোমাদের পরস্পরের সম্মতিক্রমে যে ব্যবসা করা হয় তা বৈধ। আর তোমরা নিজেদের কাউকে হত্যা করো না। নিঃসন্দেহে আল্লাহ তা’আলা তোমাদের প্রতি দয়ালু। (সূরা নিসা(২৯)

এবং হযরত ইবনে আব্বাস রাঃ থেকে বর্ণিত,
عن ابن عباس قال;قال رسول اللّٰه صلى اللّٰه عليه و سلم ﻻ ﻳﺤﻞ ﻣﺎﻝ ﺍﻣﺮﺉ ﻣﺴﻠﻢ ﺇﻻ ﺑﻄﻴﺐ ﻧﻔﺲ ﻣﻨﻪ " 
নবী কারীম সাঃ বলেনঃ"কোন মুসলমানের জন্য  অন্য কোনো মুসলমানের মাল তার অন্তরের সন্তুষ্টি ব্যতীত হালাল হবে না। (তালখিসুল হাবীর-১২৪৯)আরো জানুন- https://www.ifatwa.info/3747

সুপ্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই/বোন!
স্যার যেহেতু প্রথমে জিজ্ঞাসা করেছেন যে, এটা কারো প্রয়োজন কিনা? যেহেতু কেউ হাতু তুলেনি, শুধুমাত্র একজনই হাত তুলেছে, তাই স্যার তাকেই বই দিয়ে দেন। পরবর্তীতে অন্যদেরকে খুশী করার জন্য স্যার ঐ ছাত্রকে চকলেট খাওয়ানোর পরামর্শ দিয়েছেন।

যদি ছাত্র নিজের সম্মতিতে অন্যান্যদেরকে চকলেট খাইয়ে থাকে, তাহলে এক্ষেত্রে কোনো সমস্যা নেই।কিন্তু যদি চাপে পড়ে সে খাওয়ায়, তাহলে এতে কোনো সমস্যা হবে না।

(২)জ্বী, পুরো প্লেইট জুরে মাখিয়ে খাবার খাওয়া সুন্নতের খেলাফ। বরং প্লেইটের একপাশ থেকে মাখিয়ে খেতে হবে। 

(৩)এক সাথে হোক বা অনেক জন একসাথে বসে হোক, সর্বদা প্লেটের এক পাশ খাওয়াই সুন্নত। 

(৪)এসব পোষাক দ্বারা আকর্ষণ সৃষ্টি হবে। কাজেই এসব পরিধান করা যাবে না। তবে ঘরে একাকী অবস্থায় পরিধান করা যাবে। 

(৫)পরীক্ষায় কাউকে জিজ্ঞাসা করা যাবে না। বরং নিজে যা পারবেন, তাই লিখবেন। 

(৬)নামাযরত অবস্থায় অট্টহাসি দিলেই কেবল নামায এবং অজু নষ্ট হবে। নামায ব্যতিত অট্টহাসি দিলে অজু ভঙ্গ হবে না। 

(৭)জ্বী, হিজড়া সম্পর্কে উক্ত লিখা বিশুদ্ধ ও সঠিক। 

(৮)জ্বী, এগুলো যেভাবে প্রচলিত রয়েছে, এগুলো বিদআত হিসেবেই বিবেচিত হবে। 

(৯)জ্বী, পারবেন। গোনাহ হবে না। 

(১০)একান্ত প্রয়োজন হলে পারবেন। তবে এভাবে প্রশ্ন না লিখে আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন। জাযাকুমুল্লাহ। 


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

--------------------------------
মুফতী ইমদাদুল হক
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

by (26 points)
reshown by
আমার বাকি প্রশ্নগুলোর উত্তর জানাবেন, প্লিজ।
by (26 points)
আমার প্রশ্নগুলোর আংশিক জবাব দেয়া হয়েছিল। দয়া করে বাকিগুলোর উত্তর দিবেন।জাযাকাল্লাহ খায়ের।
by (712,400 points)
জ্বী, এখনই জানাচ্ছি। 
by (712,400 points)
আপনার প্রশ্নের উত্তর দেয়া হয়েছে। 
by (26 points)
জাযাকাল্লাহ খায়ের 
by (22 points)
বিদাতের প্রশ্নের উত্তর ভালোভাবে দেন নাই হুজুর।
by (712,400 points)
কিভাবে দিবো,বলে দিন

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...