জবাবঃ-
(১)
হযরত আবু হুরায়রা রাযি থেকে বর্ণিত
عن أبي هريرة، قال: قال رسول الله صلى الله عليه وسلم:............... وإذا كان أمراؤكم شراركم وأغنياؤكم بخلاءكم، وأموركم إلى نسائكم فبطن الأرض خير لكم من ظهرها.
রাসূলুল্লাহ বলেন,যখন তোমাদের মধ্যে নিকৃষ্ট মানুষ তোমাদের আমীর হবে।এবং তোমাদের মধ্যে ধণী ব্যক্তি কৃপনে পরিণত হবে,এবং তেমাদের নেতা মহিলা হবে,তখন তোমার জন্য যমিনের উপরের চেয়ে যমিনের নিচই শুভনীয়(সুনানু(তিরমিযি-২২৬৬)
الرِّجَالُ قَوَّامُونَ عَلَى النِّسَاء بِمَا فَضَّلَ اللّهُ بَعْضَهُمْ عَلَى بَعْضٍ وَبِمَا أَنفَقُواْ مِنْ أَمْوَالِهِمْ فَالصَّالِحَاتُ قَانِتَاتٌ حَافِظَاتٌ لِّلْغَيْبِ بِمَا حَفِظَ اللّهُ وَاللاَّتِي تَخَافُونَ نُشُوزَهُنَّ فَعِظُوهُنَّ وَاهْجُرُوهُنَّ فِي الْمَضَاجِعِ وَاضْرِبُوهُنَّ فَإِنْ أَطَعْنَكُمْ فَلاَ تَبْغُواْ عَلَيْهِنَّ سَبِيلاً إِنَّ اللّهَ كَانَ عَلِيًّا كَبِيرًا
পুরুষেরা নারীদের উপর কৃর্তত্বশীল এ জন্য যে, আল্লাহ একের উপর অন্যের বৈশিষ্ট্য দান করেছেন এবং এ জন্য যে, তারা তাদের অর্থ ব্যয় করে। সে মতে নেককার স্ত্রীলোকগণ হয় অনুগতা এবং আল্লাহ যা হেফাযতযোগ্য করে দিয়েছেন লোক চক্ষুর অন্তরালেও তার হেফাযত করে। আর যাদের মধ্যে অবাধ্যতার আশঙ্কা কর তাদের সদুপদেশ দাও, তাদের শয্যা ত্যাগ কর এবং প্রহার কর। যদি তাতে তারা বাধ্য হয়ে যায়, তবে আর তাদের জন্য অন্য কোন পথ অনুসন্ধান করো না। নিশ্চয় আল্লাহ সবার উপর শ্রেষ্ঠ।(সূরা নিসা-৩৪)
প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/ বোন!
মহিলাদর চন্য রাষ্ট্রীয় দায়িত্ব সহ যাবতীয় নেতৃত্ব পালন করা জায়েয হবে না।কেননা আল্লাহ কুরআনে বলেন,পুরুষরাই নারীদের নেতৃত্ব দিবে।
রাসূলুল্লাহ সাঃ
قَالَ : لَنْ يُفْلِحَ قَوْمٌ وَلَّوْا أَمْرَهُمْ امْرَأَةً
সে জাতী কখনো কামিয়াব হতে পারে না,যারা নারীকে নেতা হিসেবে গ্রহণ করে নেয়।(সহীহ বুখারী-৪৪২৫)
(৩)
ফিনার আশংকা থাকার দরুণ ক্লাসে ছাত্রীরা জোড়গলায় কথা বলতে পারবে।বরং শিক্ষককে লেখা দেখাবে।
(৩)
জ্বী, দুইজন নারী পরস্পর সাক্ষাৎ করতে পারবে।মুসাফাহা করতে পারবে।তবে বেপর্দা নির্লজ্জ নারীদের সাথে মুসাফাহা না করাই উত্তম ও নিরাপদ।
(৪)
ফিস দিয়ে ফরম ক্রয় করে,প্রতিযোগিতায় অংশ গ্রহণ জায়েয হবে না।