বিসমিল্লাহির রাহমানির
রাহিম।
জবাবঃ
■ আল্লাহ তায়ালা বলেন-
وَكُلُوا وَاشْرَبُوا حَتَّىٰ يَتَبَيَّنَ لَكُمُ
الْخَيْطُ الْأَبْيَضُ مِنَ الْخَيْطِ الْأَسْوَدِ مِنَ الْفَجْرِ ۖ ثُمَّ
أَتِمُّوا الصِّيَامَ إِلَى اللَّيْلِ ۚ وَلَا تُبَاشِرُوهُنَّ وَأَنتُمْ
عَاكِفُونَ فِي الْمَسَاجِدِ ۗ تِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ فَلَا تَقْرَبُوهَا ۗ
كَذَٰلِكَ يُبَيِّنُ اللَّهُ آيَاتِهِ لِلنَّاسِ لَعَلَّهُمْ يَتَّقُونَ
আর পানাহার কর যতক্ষণ না
কাল রেখা থেকে ভোরের শুভ্র রেখা পরিষ্কার দেখা যায়। অতঃপর রোযা পূর্ণ কর রাত পর্যন্ত।
আর যতক্ষণ তোমরা এতেকাফ অবস্থায় মসজিদে অবস্থান কর, ততক্ষণ পর্যন্ত স্ত্রীদের সাথে মিশো না।
এই হলো আল্লাহ কর্তৃক বেঁধে দেয়া সীমানা। অতএব, এর কাছেও
যেও না। এমনিভাবে বর্ণনা করেন আল্লাহ নিজের আয়াত সমূহ মানুষের জন্য, যাতে তারা বাঁচতে পারে। (সূরা বাকারা, আয়াত নং-১৮৭)
★ সু-প্রিয়
প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
১. হ্যাঁ, আপনাকে ঐ প্রথম পিরিয়ডের
সময়ের সাতটি রোজা কাযা করতে হবে।
২. না, আপনার ঐ রোজাগুলো সহীহ
হয়নি। কারণ, সাহরির শেষ সময়
গত হওয়ার পর আর খাওয়া যাবে না। সাহরির শেষ সময় গত হওয়ার পর ভক্ষণ করলে আর রোযা হয়
না। তো এখন অনুমান করবেন যে, কতগুলো রোজা হতে পারে। অত:পর সেই রোজাগুলো কাযা করে দিবেন।