وعليكم السلام ورحمة الله وبركاته
بسم الله الرحمن الرحيم
জবাবঃ-
হাদীস শরীফ থেকে ইস্তেঞ্জার সময় নাপাকি থেকে সর্বোচ্চ সতর্ক থাকার গুরুত্ব বুঝা যায়।
হাদীস শরীফে এসেছেঃ
عَنِ ابْنِ عَبَّاسٍ، قَالَ: مَرَّ النَّبِيُّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ بِقَبْرَيْنِ، فَقَالَ: ” إِنَّهُمَا لَيُعَذَّبَانِ، وَمَا يُعَذَّبَانِ فِي كَبِيرٍ، أَمَّا أَحَدُهُمَا: فَكَانَ لَا يَسْتَنْزِهُ مِنَ البَوْلِ – قَالَ وَكِيعٌ: مِنْ بَوْلِهِ – وَأَمَّا الْآخَرُ: فَكَانَ يَمْشِي بِالنَّمِيمَةِ “.
হযরত আব্দুল্লাহ বিন আব্বাস রাঃ থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, একদা রাসূল সাঃ দু’টি কবরের পাশ দিয়ে অতিক্রম হচ্ছিলেন। বললেন, এ দু’টি কবরে আযাব হচ্ছে। কোন বড় কারণে আজাব হচ্ছে না। একজনের কবরে আজাব হচ্ছে সে পেশাব থেকে ভাল করে ইস্তিঞ্জা করতো না। আরেকজন চোগোলখুরী করতো। {মুসনাদে আহমাদ, হাদীস নং-১৯৮০, বুখারী, হাদীস নং-১৩৬১}
★সুতরাং প্রশ্নে উল্লেখিত ছুরতে যেহেতু উক্ত ওয়াশরুমের ভিতর পুরো এলাকা সব সময় নোংরা হয়েই থাকে,এখানে আপনার নাপাকি নিয়ে যেহেতু সন্দেহ হচ্ছে, তাই সেই ছিটে আসা পানি যে হাত, পা কাপড়, এবং শরীরের বিভিন্ন জায়গায় লাগে,এক্ষেত্রে সেই স্থান গুলি সতর্কতার সহিত ধোয়া প্রয়োজন।
যাতে অন্য কোনো বস্তু নাপাক না হয়।
,
★সব চেয়ে ভালো হয়,আপনি সেই ওয়াশরুমে প্রবেশ করেই আগে পুরো এলাকা ধুয়ে ফেলবেন।
তারপর ওয়াশরুম ব্যবহার করবেন।
★তবে উক্ত ছিটে আসা পানি সম্পর্কে আপনার নাপাক নিয়ে সন্দেহ না হলে কোনো সমস্যা নেই।