বিসমিল্লাহির রাহমানির
রাহিম।
জবাবঃ
■ আল্লাহ
তায়ালা বলেন-
الَّذِينَ يَذْكُرُونَ اللَّهَ
قِيَامًا وَقُعُودًا وَعَلَىٰ جُنُوبِهِمْ وَيَتَفَكَّرُونَ فِي خَلْقِ
السَّمَاوَاتِ وَالْأَرْضِ رَبَّنَا مَا خَلَقْتَ هَـٰذَا بَاطِلًا سُبْحَانَكَ
فَقِنَا عَذَابَ النَّارِ
যাঁরা দাঁড়িয়ে, বসে, ও শায়িত অবস্থায়
আল্লাহকে স্মরণ করে এবং চিন্তা গবেষণা করে আসমান ও জমিন সৃষ্টির বিষযে, (তারা বলে) পরওয়ারদেগার! এসব তুমি অনর্থক সৃষ্টি করনি। সকল পবিত্রতা তোমারই, আমাদিগকে তুমি দোযখের শাস্তি থেকে বাঁচাও। (সূরা আলে ইমরান, আয়াত ১৯১)
■হাদীস শরীফে এসেছে-
[عن
عبادة بن الصامت:] مَن قرأ عشرَ آياتٍ في ليلةٍ لَم يكتَبْ مِن الغافلينَ ومن قرأ
مائةَ آيةٍ كُتِبَ له قنوتُ ليلةٍ ومن قرأ مائتي آيةٍ كُتِبَ من القانتينَ ومن قرأ
أربعَمائةِ آيةٍ كُتِبَ من المخبِتينَ ومن قرأ ألفَ آيةٍ أصبَح ولَهُ قِنطارٌ ألفٌ
ومِائتا أوقِيَّةٍ الأوقِيَّةُ خيرٌ مِمّا بين السماءِ والأرضِ ومَن قرأ ألفَي
آيةٍ كان مِنَ الموجبينَ
الهيثمي (ت ٨٠٧)، مجمع الزوائد
٢/٢٧١ •
فيه يحيى بن عقبة بن أبي العيزار وهو ضعيف
মর্মার্থ: উবাদা ইবনে সামেত রা. থেকে বর্ণিত:
যে ব্যক্তি কোনো রাতে ১০ টি আয়াত পাঠ করবে গাফেলদের মধ্যে
তার নাম লেখা হবে না। আর যে ব্যক্তি ১০০ আয়াত পাঠ করবে তার জন্য রাতের কুনূত
লিপিবদ্ধ করা হবে। আর যে ব্যক্তি ২০০
আয়াত পাঠ করবে তাকে কানিতীনদের মধ্যে অন্তর্ভূক্ত করা হবে। আর যে ব্যক্তি ৪০০ আয়াত পাঠ করবে তাকে মুখবিতীনদের মধ্যে
অন্তর্ভূক্ত করা হবে। আর যে ব্যক্তি ১০০০
আয়াত পাঠ করবে তার জন্য এক কিনতার লিপিবদ্ধ করা হবে। আর তা হলো, ১০০০ ও ২০০ উকিয়া। আর এক উকিয়া আসমান
ও যমীনে যা কিছু আছে তার থেকে উত্তম। আর যে
ব্যক্তি ২০০০ আয়াত পাঠ করবে তাকে মুজিবীনদের মধ্যে অন্তর্ভূক্ত করা হবে।
(মাজমাউয যাওয়ায়েদ, ২/২৭১)
হাদীসটি যঈফ
★ সু-প্রিয়
প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
হ্যাঁ, প্রশ্নোক্ত ক্ষেত্রে আপনি একের অধিক ছোট সূরা পড়তে পারবেন।