ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
https://www.ifatwa.info/2058 নং ফাতাওয়ায় আমরা বলেছি যে,
ফাতাওয়ায়ে মাহমুদিয়্যাহ;১৯/১৯৩ এ নারীদের আওয়াজ সতরের অন্তর্ভুক্ত হওয়ার (মারজুহ) রেওয়াতকে বর্তমান প্রেক্ষাপটে অগ্রাধিকার দিয়ে বলা হয়েছে যে,পর-পুরুষের সামনে মহিলা বক্তৃতা দিতে পারবে না।বক্তৃতা প্রদান জায়েয হবে না।
যেহেতু নারীকন্ঠ মূলত সতরের অন্তর্ভুক্ত নয়,তাই ফিৎনার আশংকা না থাকলে তথা বৃদ্ধ মহিলা বা বিশেষ প্রয়োজন থাকলে তাদের কন্ঠ শুনার অনুমোদন দেয়া যেতে পারে।সতর্কতামূলক এত্থেকে বেঁচে থাকাই উত্তম।
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই/বোন!
যেহেতু পরনারীদের কন্ঠস্বর শ্রবণ করা হারাম তাই আপনি তাদের কন্ঠস্বর শ্রবণ করতে পারবেন না।তাদের কন্ঠস্বর শ্রবণ করা ব্যতিত যদি আপনি ক্লাস করতে পারেন,তাহলে ক্লাস করবেন। নতুবা ক্লাস বর্জন করবেন।প্রতিষ্টান বর্জন করবেন।
হ্যা, একথা অবশ্যই ঠিক যে, অফলাইনের চেয়ে অনলাইনের বিষয় কিছুটা শীতিল।
যদি ইসলাম ও মুসলমানের কথা জনসম্মুখে প্রচার করার উদ্দেশ্য নিয়ে আপনি এ জ্ঞান শিখতে চান, তাহলে হয়তো অনুমোদন হবে।