বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
ذَهَبَ الْحَنَفِيَّةُ إِلَى أَنَّهُ لَا حَدَّ عَلَى مَنْ شَرِبَ سِوَى الْخَمْرِ مِنَ الأَْشْرِبَةِ الْمَعْهُودَةِ الْمُسْكِرَةِ إِلَاّ إِذَا سَكِرَ مِنْ شُرْبِهَا، كَنَقِيعِ الزَّبِيبِ وَالْمَطْبُوخِ
أَدْنَى طَبْخَةٍ مِنْ عَصِيرِ الْعِنَبِ أَوِ التَّمْرِ وَالزَّبِيبِ وَالْمُثَلَّثِ، وَالأَْشْرِبَةِ الْمُتَّخَذَةِ مِنَ الْحِنْطَةِ وَالشَّعِيرِ وَالدَّخَنِ وَالذُّرَةِ وَالْعَسَل وَالتِّينِ وَنَحْوِ ذَلِكَ (1) .
وَقَدِ اسْتَدَلُّوا بِقَوْل ابْنِ عَبَّاسٍ: " حُرِّمَتِ الْخَمْرَةُ بِعَيْنِهَا، قَلِيلُهَا وَكَثِيرُهَا، وَالسُّكْرُ مِنْ كُل شَرَابٍ (2)
[«الموسوعة الفقهية الكويتية» (25/ 94)]
মদ কম বেশী যাই পান করা হবে, তাকে হদ তথা আশিটি বেত্রাঘাত করা হবে। আর মদ ব্যতিত অন্যান্য মাদকতা সেবন করলে শুধুমাত্র তখনই হদ প্রয়োগ করা হবে, যখন তাতে নেশা চলে আসবে ।
يَحْرُمُ تَنَاوُل الْبَنْجِ وَالأَْفْيُونِ وَالْحَشِيشَةِ، وَلَا يُحَدُّ شَارِبُهَا عِنْدَ جُمْهُورِ الْفُقَهَاءِ بَل يُعَزَّرُ
[«الموسوعة الفقهية الكويتية» (25/ 94)]
আফিম, হাশিশ, বান্ডি সেবন করা হারাম। যদি কেউ পান করে, তাহলে জুমহুর ফুকাহায়ে কেরাম উক্ত সেবনকারীর শাস্তি হদ নির্ধারণ না করে, বরং তা’যির অর্থাৎ তথা রাষ্ট্রীয় আইন প্রয়োগ করার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। বিস্তারিত জানতে ভিজিট করুন-
https://www.ifatwa.info/25141
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই/বোন!
(১) আফিমের ক্রয়-বিক্রয় নিয়ে মতবিরোধ রয়েছে।তবে উৎপাদন না করাই উত্তম।
(২)
তালেবান আফিম উৎপাদন করছে কি না? সে সম্পর্কে নিশ্চিত কোনো জ্ঞান আমাদের নাই।তবে লোকমুখে ও মিডিয়া থেকে জানতে পারি যে, তারা পূর্বে করত। কিন্তু ৯৬ তে তালেবান ক্ষমতা দখলের পর আফিস নিষিদ্ধ করে দেয়।এখনকার কোনো খবর আমাদের জানা নেই।
(৩)
এ নিয়ে মতবিরোধ রয়েছে।