জবাব
بسم الله الرحمن الرحيم
(০১)
রাতে দেখা স্বপ্নের যেমন ব্যাখ্যা হয় তেমন ব্যাখ্যা এই স্বপ্নেরও হবে।
(০২)
না,কোনো সমস্যা হবেনা।
,
(০৩)
না,এতে গুনাহ হবেনা।
,
(০৪)
সুরা মুলক এর তিলাওয়াত সংক্রান্ত হাদীস শরীফে এসেছেঃ
হযরত আবু-হুরায়রা রাযি থেকে বর্ণিত,
عن أبي هريرة رضي الله عنه عن النبي صلى الله عليه وسلم قال : ( إِنَّ سُورَةً مِنْ الْقُرْآنِ ثَلَاثُونَ آيَةً ، شَفَعَتْ لِرَجُلٍ حَتَّى غُفِرَ لَهُ ، وَهِيَ سُورَةُ تَبَارَكَ الَّذِي بِيَدِهِ الْمُلْكُ )
রাসূলুল্লাহ সাঃ বলেন,কুরআনের একটি সূরা যার ত্রিশটি আয়াত রয়েছে,ঐ সূরাটি তার তেলাওয়াতকারীর জন্য মাগফিরাতের দু'আ করবে।এই সূরাটি হল,সূরা মূলক।(সুনানু তিরমিযি-২৮৯১,মসনদে আহমদ-৭৯১৫)
হযরত জাবের রাযি থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন,
عن جابر رضي الله عنه : " أن النبي صلى الله عليه وسلم كان لا ينام حتى يقرأ آلم تنزيل ، وتبارك الذي بيده الملك "
রাসূলুল্লাহ সাঃ সূরায়ে সেজদা এবং মূলক পড়া ব্যতীত শয়ন করতেন না।(সুনানু তিরমিযি-২৮৯২,মসনদে আহমদ-১৪২৪৯)
,
★প্রশ্নে উল্লেখিত বিষয়টি হাদীস শরীফে আসেনি।
সুতরাং উহা ভিত্তিহীন।
,
(০৫)
সে হয়তোবা ইবাদত কমিয়ে দিবে,এমন আশংকা থাকলে আপাতত বলবেনা।
তবে পরে ঠিকই তাকে বলবে।
,
তাকে জিজ্ঞাসা করার পর গোপন করলে বা কাজা আদায় করতে হবেনা বললে ঐ ব্যক্তি গুনাহগার হবে।