জবাব
وعليكم السلام ورحمة الله وبركاته
بسم الله الرحمن الرحيم
(০১)
ফজরের পরে সুরা ইয়াসিন পরা সম্পর্কে হাদীস শরিফে এসেছে,
দারেমী শরীফে এসেছেঃ
عن عطاء بن أبي رباحٍ قال: بلغني أن رسول اللّٰہ صلی اللّٰہ علیہ وسلم قال: من قرأ یٰٓس في صدر النہار قضیت حوائجہ۔ (رواہ الدارمي) (فضائل اعمال / فضائل قرآن ۱؍۵۲ إشاعۃ دینیات دہلي)
হজরত আতা বিন আবি রাবাহ রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন আমি শুনেছি যে, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি দিনের বেলায় সুরা ইয়াসিন তেলাওয়াত করবে, তার সব হাজত (প্রয়োজন) পূর্ণ করা হবে।’
★ জোহরের পর নির্দিষ্ট কোনো সূরা পাঠের কথা হাদিসে নেই।
তবে সুরা ফাতহ তিলাওয়াত করতে পারেন।
★আসরের পরেও নির্দিষ্ট কোনো সূরা পাঠের কথা হাদিসে নেই। তবে সূরা নাবা’র ফজিলত সম্পর্কে একটি দুর্বল হাদিসে এসেছে,
مَنْ قَرَأَ سُورَةَ عَمَّ يَتَسَاءَلُونَ سَقَاهُ اللَّهُ عَزَّ وَجَلَّ بَرْدَ الشَّرَابِ يَوْمَ الْقِيَامَةِ
যে ব্যক্তি সূরা নাবা পাঠ করবে আল্লাহ তাকে কেয়ামতের দিন ঠাণ্ডা পানীয় দ্বারা তৃপ্ত করবেন। (তাফসিরে কাশশাফ ৬/৩০৩)
★মাগরিবের পর সুরা ওয়াকিয়া পাঠ করবেন।
★ঈশার পর সুরা মুলক আর সুরা আলিম লাম মিম সাজদাহ তিলাওয়াত করবেন।
জাবির রাযি. বলেন,
أَنَّ النَّبِيَّ ﷺ كَانَ لَا يَنَامُ حَتَّى يَقْرَأَ الم تَنْزِيلُ ، وَتَبَارَكَ الَّذِي بِيَدِهِ المُلْكُ
রাসূলুল্লাহ ﷺ সূরা সাজদাহ ও সূরা মুলক তেলাওয়াত করা ব্যতিরেকে ঘুমাতেন না। (তিরমিযি ২৮৯২)
বিস্তারিত জানুনঃ
,
(০২)
সুরা ইয়াসিন আছে।
,
(০৩)
ক,খ,
মুন্তাখাব হাদীস,ফাযাইলে আ'মল কিতাব খানাতে অবশ্যই অনেক যঈফ হাদীস রয়েছে।তবে আ'মল ও তারগিবের জন্য যঈফ হাদীসের উপর আ'মল করা বৈধ রয়েছে।
বিস্তারিত জানুনঃ
(০৪)
নাম আওরার অন্তর্ভুক্ত নয়।
সতর্কতামূলক উলামায়ে কেরামগন বলতে নিষেধহ করে থাকেন।
কন্ঠ সংক্রান্ত ইসলামী স্কলারদের মতবিরোধ রয়েছে।
নির্ভরযোগ্য মতানুসারে এটিও সতরের অন্তর্ভুক্ত।
,
(০৫)
যদি অতিরিক্ত টাকা কেটে নেওয়া না হয়,তাহলে ইমারজেন্সি ব্যালেন্স নেয়া জায়েজ আছে।
,
(০৬)
কুর'আর হাদীস ফিকাহ ইত্যাদি শিখা বা সেটি সেখার জন্য প্রয়োজনীয় জ্ঞানার্জন করলেও তাকে তালিবে ইলম বলা হবে।
কুরআন শুদ্ধ করার জন্য চেষ্টা করা/ কাহারো কাছে পড়লেও তালেবে ইলম বলা হবে।
আরো জানুনঃ
(০৭)
পোশাক সংক্রান্ত ইসলামের নীতিমালা বিস্তারিত জানুনঃ
(০৮)
দস্তখানা বিছিয়ে খাবার খাওয়া সুন্নাত।
বিস্তারিত জানুনঃ
(০৯)
এখানে বাধ্যতামূলক নিয়ম নেই।
তবে হাফেজে কুরআনদের দৈনিক ১/২ পাড়া পড়া উচিত।